আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৪২ হাজার ১৪৯ ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ১০ হাজার ৩০০টি ঝুঁকিপূর্ণ (অতিগুরুত্বপূর্ণ) হিসেবে নির্বাচন কমিশন (ইসি) থেকে চিহ্নিত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে নির্বাচন কমিশনে।
এর আগে ইসির জারি করা পরিপত্রে থেকে জানা যায়, ঝুঁকিপূর্ণ বা গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্র আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর দুই লাখ ১৫ হাজার সদস্য মোতায়েন থাকবে। সাধারণ ভোট কেন্দ্রে চার লাখ ৭২ হাজার সদস্য মোতায়েন থাকবে।
ইসি জানায়, দেশে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। মোট ভোটারের মধ্যে নারী ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন, পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ৮৫২ জন।
ইসি আরো জানায়, প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের ক্ষেত্রে (যেগুলো ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত) অস্ত্রসহ তিন পুলিশ সদস্যসহ ১৬ থেকে ১৭ জনের একটি দল থাকবে।
মেট্রোপলিটন এলাকার ভেতরের সব ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে ১৫ সদস্যের একটি নিরাপত্তা দল। যার মধ্যে অস্ত্রধারী তিনজন পুলিশ সদস্য, অস্ত্রধারী একজন আনসার, অস্ত্র বা লাঠিধারী আরেকজন আনসার এবং ১০ জন আনসার সদস্যের দল প্রতি ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
তবে গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্র হলে ১৬ সদস্যের একটি নিরাপত্তা দল পাহারা দেবে এবং অস্ত্রধারী পুলিশ সদস্য সংখ্যা তিনজনের পরিবর্তে চারজন হবে।
মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে নির্বাচন কমিশনে।
এর আগে ইসির জারি করা পরিপত্রে থেকে জানা যায়, ঝুঁকিপূর্ণ বা গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্র আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর দুই লাখ ১৫ হাজার সদস্য মোতায়েন থাকবে। সাধারণ ভোট কেন্দ্রে চার লাখ ৭২ হাজার সদস্য মোতায়েন থাকবে।
ইসি জানায়, দেশে মোট ভোটার ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৩৩ জন। মোট ভোটারের মধ্যে নারী ৫ কোটি ৮৯ লাখ ১৯ হাজার ২০২ জন, পুরুষ ভোটার ৬ কোটি ৭ লাখ ৭১ হাজার ৫৭৯ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ৮৫২ জন।
ইসি আরো জানায়, প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্রের ক্ষেত্রে (যেগুলো ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্র হিসেবে বিবেচিত) অস্ত্রসহ তিন পুলিশ সদস্যসহ ১৬ থেকে ১৭ জনের একটি দল থাকবে।
মেট্রোপলিটন এলাকার ভেতরের সব ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে ১৫ সদস্যের একটি নিরাপত্তা দল। যার মধ্যে অস্ত্রধারী তিনজন পুলিশ সদস্য, অস্ত্রধারী একজন আনসার, অস্ত্র বা লাঠিধারী আরেকজন আনসার এবং ১০ জন আনসার সদস্যের দল প্রতি ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।
তবে গুরুত্বপূর্ণ ভোটকেন্দ্র হলে ১৬ সদস্যের একটি নিরাপত্তা দল পাহারা দেবে এবং অস্ত্রধারী পুলিশ সদস্য সংখ্যা তিনজনের পরিবর্তে চারজন হবে।