বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক, রাবি: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) একযোগে ৪৩টি বিভাগে প্রথমবারের মতো চালু করা হলো আধুনিক সুবিধা সম্বলিত স্মার্ট ক্লাসরুম। ফলে এখন থেকে আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি সম্বলিত ডিসপ্লের মাধ্যমে ক্লাস করার সুযোগ পাবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বিজ্ঞান ভবনের ৩১৪ নম্বর কক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে স্মার্ট ক্লাসরুমের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, বর্তমান প্রযুক্তি দিনদিন এগিয়ে চলেছে ফলে প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে আমাদেরকেও এগিয়ে যেতে হবে। শিক্ষার্থীদের সুযোগ সুবিধার কথা চিন্তা করেই এই স্মার্ট ক্লাসরুমের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে ৪৩টি বিভাগে এই স্মার্ট ক্লাসরুম আজ থেকে চালু করা হচ্ছে। এখন থেকে আমাদের উচিত হবে স্মার্ট ক্লাসরুমের রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কে জানা।
তিনি আরও বলেন, যে বিভাগগুলো এই স্মার্ট ক্লাসরুমের আওতায় এসেছে সেই বিভাগের সংশ্লিষ্টরা যেন এই রুমের ব্যবহার সম্পর্কে জানতে পারে সেদিকে আইসিটি সেন্টারকে নজর দেওয়ার জন্য আহবান জানান উপাচার্য। বিভাগের শিক্ষকদের মধ্যে যারা ইয়াং শিক্ষক রয়েছে তাদের এটি সম্পর্কে খুব ভালো করে জানতে হবে। আমি বিশ্বাস করি, স্মার্ট ক্লাসরুম ব্যবহার করার ফলে আমাদের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার প্রতি যেমন আগ্রহ বাড়বে তেমনি তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কেও জানতে পারবে।
স্মার্ট ক্লাসরুমের স্থাপনের সার্বিক দায়িত্বে থাকা আইসিটি সেন্টারের পরিচালক ড. মো.খাদেমুল ইসলাম মোল্যা বলেন, স্মার্ট প্রজেক্টের মাধ্যমে এই স্মার্ট ক্লাসরুমে অন্য কোনো বোর্ড ব্যবহার করতে হবে না। এর পরিবর্তে রয়েছে স্মার্ট ডিসপ্লে। এই বোর্ডের মাধ্যমে অডিও-ভিডিও সহ বোর্ডের ডিসপ্লেতে টাচের মাধ্যমে লেখা ও মুছাও যাবে। স্মার্ট ক্লাসরুমের মাধ্যমে ক্লাস রুমের শিক্ষার্থী ছাড়াও রিমোট শিক্ষার্থীদেরকেও একই ক্লাসে অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ রয়েছে। এখানে দুটি ক্যামেরা ও আধুনিক সাউন্ড সিস্টেম রয়েছে যার ফলে লেকচার প্রদানকালে রুমের শিক্ষার্থী ও রিমোট শিক্ষার্থীদের অডিও-ভিজুয়ালে কোন সমস্যা না হয়।
তিনি আরও বলেন, এই ক্লাসরুমে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ক্লাসরুমে আরও বেশী মনোযোগী হবেন। এই স্মার্ট ক্লাসরুম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষ দেশ গড়ার ক্ষেত্রে সহযোগী হবে বলে তিনি মনে করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম হুমায়ুন কবীর, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. অবাইদুর রহমান প্রামাণিক, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. এক্রাম উল্লাহ, পরিবহন দপ্তরের প্রশাসক ড. মোকছিদুল হক, বিভিন্ন অনুষদের ডীন, বিভিন্ন বিভাগের সভাপতিবৃন্দসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।
মঙ্গলবার (২৬ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ বিজ্ঞান ভবনের ৩১৪ নম্বর কক্ষে আনুষ্ঠানিকভাবে স্মার্ট ক্লাসরুমের উদ্বোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, বর্তমান প্রযুক্তি দিনদিন এগিয়ে চলেছে ফলে প্রযুক্তির সাথে তাল মিলিয়ে আমাদেরকেও এগিয়ে যেতে হবে। শিক্ষার্থীদের সুযোগ সুবিধার কথা চিন্তা করেই এই স্মার্ট ক্লাসরুমের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে একযোগে ৪৩টি বিভাগে এই স্মার্ট ক্লাসরুম আজ থেকে চালু করা হচ্ছে। এখন থেকে আমাদের উচিত হবে স্মার্ট ক্লাসরুমের রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কে জানা।
তিনি আরও বলেন, যে বিভাগগুলো এই স্মার্ট ক্লাসরুমের আওতায় এসেছে সেই বিভাগের সংশ্লিষ্টরা যেন এই রুমের ব্যবহার সম্পর্কে জানতে পারে সেদিকে আইসিটি সেন্টারকে নজর দেওয়ার জন্য আহবান জানান উপাচার্য। বিভাগের শিক্ষকদের মধ্যে যারা ইয়াং শিক্ষক রয়েছে তাদের এটি সম্পর্কে খুব ভালো করে জানতে হবে। আমি বিশ্বাস করি, স্মার্ট ক্লাসরুম ব্যবহার করার ফলে আমাদের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার প্রতি যেমন আগ্রহ বাড়বে তেমনি তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কেও জানতে পারবে।
স্মার্ট ক্লাসরুমের স্থাপনের সার্বিক দায়িত্বে থাকা আইসিটি সেন্টারের পরিচালক ড. মো.খাদেমুল ইসলাম মোল্যা বলেন, স্মার্ট প্রজেক্টের মাধ্যমে এই স্মার্ট ক্লাসরুমে অন্য কোনো বোর্ড ব্যবহার করতে হবে না। এর পরিবর্তে রয়েছে স্মার্ট ডিসপ্লে। এই বোর্ডের মাধ্যমে অডিও-ভিডিও সহ বোর্ডের ডিসপ্লেতে টাচের মাধ্যমে লেখা ও মুছাও যাবে। স্মার্ট ক্লাসরুমের মাধ্যমে ক্লাস রুমের শিক্ষার্থী ছাড়াও রিমোট শিক্ষার্থীদেরকেও একই ক্লাসে অন্তর্ভুক্ত করার সুযোগ রয়েছে। এখানে দুটি ক্যামেরা ও আধুনিক সাউন্ড সিস্টেম রয়েছে যার ফলে লেকচার প্রদানকালে রুমের শিক্ষার্থী ও রিমোট শিক্ষার্থীদের অডিও-ভিজুয়ালে কোন সমস্যা না হয়।
তিনি আরও বলেন, এই ক্লাসরুমে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা ক্লাসরুমে আরও বেশী মনোযোগী হবেন। এই স্মার্ট ক্লাসরুম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি শিক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের দক্ষ দেশ গড়ার ক্ষেত্রে সহযোগী হবে বলে তিনি মনে করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম হুমায়ুন কবীর, বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. অবাইদুর রহমান প্রামাণিক, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. এক্রাম উল্লাহ, পরিবহন দপ্তরের প্রশাসক ড. মোকছিদুল হক, বিভিন্ন অনুষদের ডীন, বিভিন্ন বিভাগের সভাপতিবৃন্দসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন।