এস এম আব্দুল্লাহ সউদ, কালাই উপজেলা প্রতিনিধি: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়পুরহাট-২ (কালাই-ক্ষেতলাল-আক্কেলপুর) আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী বর্তমান জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে দিনরাতে প্রচার-প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির পাঁচবারের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালণ করছেন।বর্তমানে সংসদ সদস্য হিসেবে রয়েছেন এই আসনে। এর আগেও তিনি দুইবার এই আসনে নির্বাচিত হয়েছেন।বিএনপির দূর্গে হানা দিয়ে তিনিই এই আসন দখল করে রেখেছেন।
তার নির্বাচনী প্রচারণার কৌশল অন্যবারের চেয়ে এবার ভিন্ন।তিন উপজেলার বিভিন্ন স্থানে টাঙানো পোষ্টার ও ব্যানারে ‘দয়া ও অনুগ্রহ করে নৌকায় ভোট দেওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন’।পোষ্টারে জয়পুরহাটের আঞ্চলিক ভাষায় ‘দয়া করে হামার স্বপন’ক নৌকা মার্কাত এ্যাড্যা করে ভোট দ্যান’ বলে উল্লেখ রয়েছে।জয়পুরহাট-২ আসনের সর্বত্র এসব পোস্টার শোভা পাচ্ছে।আর এসব লেখার জন্য নজরও কাড়ছে ভোটারদের।দিন যতই কমে আসছে তার সমর্থনও বেড়েই চলছে।আর ভোটারদের মধ্যে উল্লাসও বাড়ছে।
কালাই-ক্ষেতলাল-আক্কেলপুর নিয়ে জয়পুরহাট-২ আসন।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে তিনিসহ মোট ৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদন গোলাম মাহফুজ চৌধুরীর প্রচার প্রচারণা তুঙ্গে থাকলেও অন্য ছয়জন প্রার্থীকে ভোটাররা খুব একটা চিনেননা।মাঝেমধ্যে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর পোস্টারও দেখা যায়।বাকীদের প্রচার-প্রচারণা তো দূরের কথা পোস্টার ও ব্যানার তেমন চোখে পড়েনি।তবে দুই প্রার্থীর পোষ্টারে নির্বাচনী এলাকা ছেয়ে গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে,শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনের নির্বাচনী প্রচারণার পোস্টারে বিনয়ে সঙ্গে ভোট প্রার্থনার কথা লেখা রয়েছে। তার অন্য পোস্টারগুলোতে বিনয়ের সঙ্গে জয়পুরহাটের আঞ্চলিক ভাষায় ভোট চাওয়া হয়েছে। এতে করে একটি পোস্টারে জয়পুরহাটের আঞ্চলিক ভাষায় ‘দয়া করে হামার স্বপন’ক নৌকা মার্কাত এ্যাডা করে ভোট দ্যান’ আরেকটি পোষ্টারে "অনুগ্রহ করে ভোট দিন"কথা লেখা রয়েছে।এসব পোস্টারে ভোটারদের নজর ও মন কেড়েছে হুইপ স্বপন।
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার সমশিরা এলাকার ভোটার আব্দুল বাতেন বলেন,ভোট চাওয়ার ভাষা এরকম বিনয়ী হওয়া উচিত।আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণার পোষ্টারে ‘দয়া ও অনুগ্রহ,শব্দ দুটি আমার হৃদয় কেড়েছে।যদিও আমি ভোট দিতে এবার কেন্দ্রে যেতাম না,তারপরও এই লেখা দুটিই আমাকে কেন্দ্রে নিয়ে যাবে।
আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন,ভোটের মালিক জনগণ। জনপ্রতিনিধিরা জনগণের দয়ায় নির্বাচিত হন। আমি ২০০৮ সালের প্রথম নির্বাচন থেকেই জনগণের নিকট ভোট প্রার্থনা করছি। জনগণকে সম্মানিত করা এবং বিনয়ের সঙ্গে ভোট প্রার্থনার এই শিষ্টাচার সকল জনপ্রতিনিধির মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক-এটি আমার প্রত্যাশা।এছাড়াও আমি তৃণমূলে সরাসরি জনগণের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি প্রশ্নোত্তর করে আমার জবাবদিহিতা নিশ্চিত করি।সংসদীয় গণতন্ত্রে সরকার সংসদের নিকট দায়বদ্ধ,জনপ্রতিনিধিগণ জনগণের নিকট দায়বদ্ধ।
তার নির্বাচনী প্রচারণার কৌশল অন্যবারের চেয়ে এবার ভিন্ন।তিন উপজেলার বিভিন্ন স্থানে টাঙানো পোষ্টার ও ব্যানারে ‘দয়া ও অনুগ্রহ করে নৌকায় ভোট দেওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন’।পোষ্টারে জয়পুরহাটের আঞ্চলিক ভাষায় ‘দয়া করে হামার স্বপন’ক নৌকা মার্কাত এ্যাড্যা করে ভোট দ্যান’ বলে উল্লেখ রয়েছে।জয়পুরহাট-২ আসনের সর্বত্র এসব পোস্টার শোভা পাচ্ছে।আর এসব লেখার জন্য নজরও কাড়ছে ভোটারদের।দিন যতই কমে আসছে তার সমর্থনও বেড়েই চলছে।আর ভোটারদের মধ্যে উল্লাসও বাড়ছে।
কালাই-ক্ষেতলাল-আক্কেলপুর নিয়ে জয়পুরহাট-২ আসন।দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনে তিনিসহ মোট ৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তাদের মধ্যে আওয়ামী লীগের নৌকা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারন সম্পাদন গোলাম মাহফুজ চৌধুরীর প্রচার প্রচারণা তুঙ্গে থাকলেও অন্য ছয়জন প্রার্থীকে ভোটাররা খুব একটা চিনেননা।মাঝেমধ্যে জাতীয় পার্টির প্রার্থীর পোস্টারও দেখা যায়।বাকীদের প্রচার-প্রচারণা তো দূরের কথা পোস্টার ও ব্যানার তেমন চোখে পড়েনি।তবে দুই প্রার্থীর পোষ্টারে নির্বাচনী এলাকা ছেয়ে গেছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে,শুধুমাত্র আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপনের নির্বাচনী প্রচারণার পোস্টারে বিনয়ে সঙ্গে ভোট প্রার্থনার কথা লেখা রয়েছে। তার অন্য পোস্টারগুলোতে বিনয়ের সঙ্গে জয়পুরহাটের আঞ্চলিক ভাষায় ভোট চাওয়া হয়েছে। এতে করে একটি পোস্টারে জয়পুরহাটের আঞ্চলিক ভাষায় ‘দয়া করে হামার স্বপন’ক নৌকা মার্কাত এ্যাডা করে ভোট দ্যান’ আরেকটি পোষ্টারে "অনুগ্রহ করে ভোট দিন"কথা লেখা রয়েছে।এসব পোস্টারে ভোটারদের নজর ও মন কেড়েছে হুইপ স্বপন।
জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার সমশিরা এলাকার ভোটার আব্দুল বাতেন বলেন,ভোট চাওয়ার ভাষা এরকম বিনয়ী হওয়া উচিত।আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থীর নির্বাচনী প্রচারণার পোষ্টারে ‘দয়া ও অনুগ্রহ,শব্দ দুটি আমার হৃদয় কেড়েছে।যদিও আমি ভোট দিতে এবার কেন্দ্রে যেতাম না,তারপরও এই লেখা দুটিই আমাকে কেন্দ্রে নিয়ে যাবে।
আওয়ামী লীগের দলীয় প্রার্থী হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন,ভোটের মালিক জনগণ। জনপ্রতিনিধিরা জনগণের দয়ায় নির্বাচিত হন। আমি ২০০৮ সালের প্রথম নির্বাচন থেকেই জনগণের নিকট ভোট প্রার্থনা করছি। জনগণকে সম্মানিত করা এবং বিনয়ের সঙ্গে ভোট প্রার্থনার এই শিষ্টাচার সকল জনপ্রতিনিধির মাঝে ছড়িয়ে পড়ুক-এটি আমার প্রত্যাশা।এছাড়াও আমি তৃণমূলে সরাসরি জনগণের মুখোমুখি জনপ্রতিনিধি প্রশ্নোত্তর করে আমার জবাবদিহিতা নিশ্চিত করি।সংসদীয় গণতন্ত্রে সরকার সংসদের নিকট দায়বদ্ধ,জনপ্রতিনিধিগণ জনগণের নিকট দায়বদ্ধ।