সাইফুল্লাহ, ঢাকা: কনস্টেবল মতিয়ার রহমানের উপর স্ট্যাম্প নিয়ে হামলাকারী ইসমাঈলকে রংপুর থেকে আটক পরে পুলিশ। ঘটনার সূত্রপাত হয় ময়লার গাড়ি নিয়ে উল্টা পথে যাতায়াত নিয়ে। বিষয়টি নিয়ে আজ সংবাদ সম্মেলন করে পুলিশ।
পুলিশ জানায় -সেকশন মোড়ে একটি ময়লা বহনের ভ্যান রাস্তা দিয়ে যেতে চাইলে দায়িত্বরত কনস্টেবল মতিয়ার রহমান তাকে বাধা প্রদান করে। ফলে এতে তাদের ভেতর বাক বিতন্ডা হয়। পরবর্তীতে আরেক কনস্টেবল মোজাফ্ফর হোসেন তাদের মীমাংসা করে দেন। কিন্তু ইসমাইলের ভেতর একটা আক্রোশ থেকে যায়। সে বাড়িতে যায়, তার বাড়ী লালবাগ থানার ভাগলপুরে।
পরবর্তী দিন (২১ ডিসেম্বর) বাড়িতে থাকা একটি স্টাম্প নিয়ে আনুমানিক ১টা থেকে ১টা ৩০ মিনিটের দিকে কনস্টেবল মতিয়ারকে মারার উদ্দেশ্যে রওনা হন। প্রায় ৩০ মিনিট তিনি মতিয়ার রহমানের সকল কর্মকান্ড পর্যবেক্ষণ করেন। এক পর্যায়ে যখন মতিয়ার পান খেতে একটা পানের দোকানে যায়, তখন অতর্কিতভাবে মতিয়ারের উপর হামলা করে।
সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে পুলিশ বলেন- তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে মূলত আক্রমণ করা হয়েছিল। না হলে শরীরের জায়গা রেখে তাকে মাথায় আঘাত করা হয়েছে কেন। আমরা মতিয়ারের মাথা স্ক্যান করেছি এবং উন্নতর চিকিৎসার জন্য নিউরোসাইন্স হসপিটালে নেয়া হয়।
আসামীর ব্যাকগ্রাউন্ডে তেমন কোন মামলা নাই, তবে তার চেহারা বলে দেয় সে খুব জেদি ও প্রতিশোধ-পরায়ণ। ঘটনার সাথে একাই জড়িত বলে জানায় ইসমাইল। তার দুজন সহকর্মীকে জানালে তারা আসতে রাজী হয় নি।
তার বাবা দুলু মিয়া জানান- আমিও তাকে অনেক বোকা-ঝোকা করেছি। সে এখন রংপুরের গঙ্গারচর তার শশুরবাড়ীতে পলাতক আছে। ঘটনার পর দিন থেকে আর কাজে আসে নি ইসমাইল হোসেন।
পুলিশ জানায় -সেকশন মোড়ে একটি ময়লা বহনের ভ্যান রাস্তা দিয়ে যেতে চাইলে দায়িত্বরত কনস্টেবল মতিয়ার রহমান তাকে বাধা প্রদান করে। ফলে এতে তাদের ভেতর বাক বিতন্ডা হয়। পরবর্তীতে আরেক কনস্টেবল মোজাফ্ফর হোসেন তাদের মীমাংসা করে দেন। কিন্তু ইসমাইলের ভেতর একটা আক্রোশ থেকে যায়। সে বাড়িতে যায়, তার বাড়ী লালবাগ থানার ভাগলপুরে।
পরবর্তী দিন (২১ ডিসেম্বর) বাড়িতে থাকা একটি স্টাম্প নিয়ে আনুমানিক ১টা থেকে ১টা ৩০ মিনিটের দিকে কনস্টেবল মতিয়ারকে মারার উদ্দেশ্যে রওনা হন। প্রায় ৩০ মিনিট তিনি মতিয়ার রহমানের সকল কর্মকান্ড পর্যবেক্ষণ করেন। এক পর্যায়ে যখন মতিয়ার পান খেতে একটা পানের দোকানে যায়, তখন অতর্কিতভাবে মতিয়ারের উপর হামলা করে।
সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে পুলিশ বলেন- তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে মূলত আক্রমণ করা হয়েছিল। না হলে শরীরের জায়গা রেখে তাকে মাথায় আঘাত করা হয়েছে কেন। আমরা মতিয়ারের মাথা স্ক্যান করেছি এবং উন্নতর চিকিৎসার জন্য নিউরোসাইন্স হসপিটালে নেয়া হয়।
আসামীর ব্যাকগ্রাউন্ডে তেমন কোন মামলা নাই, তবে তার চেহারা বলে দেয় সে খুব জেদি ও প্রতিশোধ-পরায়ণ। ঘটনার সাথে একাই জড়িত বলে জানায় ইসমাইল। তার দুজন সহকর্মীকে জানালে তারা আসতে রাজী হয় নি।
তার বাবা দুলু মিয়া জানান- আমিও তাকে অনেক বোকা-ঝোকা করেছি। সে এখন রংপুরের গঙ্গারচর তার শশুরবাড়ীতে পলাতক আছে। ঘটনার পর দিন থেকে আর কাজে আসে নি ইসমাইল হোসেন।