এবার এই ব্যাপারে কঠোর হয়েছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড । ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলতে নিজেদের বেশ কয়েকজন তারকা ক্রিকেটারের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে এসিবি। ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে আফগানিস্তান ক্রিকেটারদের কদর অনেক। বিশ্বজুড়েই ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট লিগগুলোতে দাপিয়ে বেড়ান তারা।
আইপিএল থেকে শুরু করে বিশ্বের যেকোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে রশিদ খান, মোহাম্মদ নবী, ফজল হক ফারুকি, মুজিব উর রহমান সহ আরও অনেক আফগান তারকাদের দেখা পাওয়া যায়। এবার এই ব্যাপারে কঠোর হয়েছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড ।
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলতে নিজেদের বেশ কয়েকজন তারকা ক্রিকেটারের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে এসিবি। মুজিব উর রহমান, ফজল হক ফারুকি ও নাভিন উল হককে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে এসিবি।
এই তিন তারকা ক্রিকেটারকে আগামী দুই বছর অনাপত্তিপত্র না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আফগান বোর্ড। একই সঙ্গে তাদের বর্তমান অনাপত্তিপত্রও বাতিল করা হয়েছে। ২০২৪ সালের বার্ষিক কেন্দ্রীয় চুক্তিতেও এখন পর্যন্ত তাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এসিবি এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনের কারণও জানিয়েছে।
এক বিবৃতিতে তারা বলেছে, 'আফগানিস্তানের হয়ে ক্রিকেট খেলা জাতীয় দায়িত্ব। কিন্তু এই ক্রিকেটাররা দেশের চেয়ে বাণিজ্যিক লিগে খেলাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। তারা যেহেতু সরে যেতে চাইছেন, এই কারণে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার চিন্তা করছে।'
এদিকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার আগে বোর্ড একটি তদন্ত কমিটি নিয়োগ করেছিল। আফগানিস্তানের ক্রিকেটের বৃহত্তর স্বার্থে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে এসিবি জানিয়েছে।
আইপিএল থেকে শুরু করে বিশ্বের যেকোনো ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে রশিদ খান, মোহাম্মদ নবী, ফজল হক ফারুকি, মুজিব উর রহমান সহ আরও অনেক আফগান তারকাদের দেখা পাওয়া যায়। এবার এই ব্যাপারে কঠোর হয়েছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড ।
ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট খেলতে নিজেদের বেশ কয়েকজন তারকা ক্রিকেটারের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে এসিবি। মুজিব উর রহমান, ফজল হক ফারুকি ও নাভিন উল হককে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলতে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে এসিবি।
এই তিন তারকা ক্রিকেটারকে আগামী দুই বছর অনাপত্তিপত্র না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে আফগান বোর্ড। একই সঙ্গে তাদের বর্তমান অনাপত্তিপত্রও বাতিল করা হয়েছে। ২০২৪ সালের বার্ষিক কেন্দ্রীয় চুক্তিতেও এখন পর্যন্ত তাদেরকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। এসিবি এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনের কারণও জানিয়েছে।
এক বিবৃতিতে তারা বলেছে, 'আফগানিস্তানের হয়ে ক্রিকেট খেলা জাতীয় দায়িত্ব। কিন্তু এই ক্রিকেটাররা দেশের চেয়ে বাণিজ্যিক লিগে খেলাকে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন। তারা যেহেতু সরে যেতে চাইছেন, এই কারণে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়ার চিন্তা করছে।'
এদিকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার আগে বোর্ড একটি তদন্ত কমিটি নিয়োগ করেছিল। আফগানিস্তানের ক্রিকেটের বৃহত্তর স্বার্থে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে এসিবি জানিয়েছে।