ইংল্যান্ডের মাটিতে স্বাগতিক আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ ২-০ ব্যবধানে জিতে চারদিন আগেই দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল। এরপর বিশ্রামের জন্য প্রায় ৩ সপ্তাহ সময় পেয়েছে টাইগার শিবির। তবে এরই মধ্যে আলোচনায় ঘরের মাঠে আফগানিস্তানের বিপক্ষে পূর্ণাঙ্গ সিরিজ।
এদিকে আফগানদের বিপক্ষে সিরিজের জন্য পূর্ণাঙ্গ সূচি জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আফগানিস্তানের বিপক্ষে একমাত্র টেস্ট ম্যাচটি মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মাঠে গড়াবে আগামী ১৪ জুন। এরপর ভারতে সফরে চলে যাবেন রশিদ খান, হাসমতউল্লাহ শাহেদিরা। ওই সিরিজ শেষ করে ৫ জুলাই থেকে চট্টগ্রাম ও সিলেটে সাদা বলের সিরিজ খেলতে নামবে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান। আর হোম কন্ডিশনে এই সিরিজকেই বিশ্বকাপের আগে পরীক্ষা-নিরীক্ষার সবচেয়ে বড় সুযোগ, বলছেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা। এজন্য টাইগারদের সেরা দলটাকেই এই সিরিজে সুযোগ দেওয়া হতে পারে। বিসিবির প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নুর দাবি, কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষায় যাওয়া হবে না।
শুক্রবার (১৯ মে) গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিসিবির প্রধান নির্বাচক জানালেন, এখানে কোনো পরীক্ষা (এক্সপেরিমেন্ট) হবে না। আফগানিস্তান খুব ভালো দল। যেহেতু আমাদের একটা খারাপ অভিজ্ঞতা আছে, গত টেস্ট ম্যাচটা হেরেছি। তাই হালকাভাবে নেওয়া হবে না। সম্ভাব্য সেরা দলই আফগানিস্তানের বিপক্ষে নামানো হবে।
তার (নান্নু) ভাষ্যমতে, গত টেস্ট ম্যাচটা (২০১৯ সালে) আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে এখানে (মিরপুরে) ভালো খেলেছি। ভারতের সঙ্গেও আমরা ভালো খেলেছি। যদিও খুব কাছে গিয়ে হেরে গিয়েছিলাম। আমার মনে হয়, মিরপুরে আমরা ভালো চ্যালেঞ্জ জানাতে পারব। দেশের মাটিতে সিরিজ, ভালো খেলব আশা করি।
অন্যদিকে ডান হাতের আঙুলের ইনজুরির কারণে অন্তত ৬ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে ছিটকে গেছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। তাই আগামী মাসে একমাত্র টেস্টের সিরিজে খেলতে পারবেন না তিনি। তবে আফগানদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে ও দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে সাকিবকে পাওয়ার প্রত্যাশা করছেন তারা। সাকিবের চোটের প্রসঙ্গে মিনহাজুল আবেদিন নান্নুর ভাষ্য, সাকিব বিশ্রাম চায় কি না, এমন কোনো আলোচনা হয়নি। ইনজুরি থেকে তার সেরা উঠতে ছয় সপ্তাহ লাগবে। টেস্ট সিরিজ (আফগানিস্তান) সে মিস করবে। টেস্টে না থাকলেও, সাকিবকে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজে পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজটি আগামী ৫, ৮ ও ১১ জুলাই চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর দুই দল চলে যাবে চায়ের দেশ সিলেটে। সেখানে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ হবে ১৪ ও ১৬ জুলাই।
এদিকে আফগানদের বিপক্ষে সিরিজের জন্য পূর্ণাঙ্গ সূচি জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। আফগানিস্তানের বিপক্ষে একমাত্র টেস্ট ম্যাচটি মিরপুর শের-ই বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে মাঠে গড়াবে আগামী ১৪ জুন। এরপর ভারতে সফরে চলে যাবেন রশিদ খান, হাসমতউল্লাহ শাহেদিরা। ওই সিরিজ শেষ করে ৫ জুলাই থেকে চট্টগ্রাম ও সিলেটে সাদা বলের সিরিজ খেলতে নামবে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তান। আর হোম কন্ডিশনে এই সিরিজকেই বিশ্বকাপের আগে পরীক্ষা-নিরীক্ষার সবচেয়ে বড় সুযোগ, বলছেন ক্রিকেট সংশ্লিষ্টরা। এজন্য টাইগারদের সেরা দলটাকেই এই সিরিজে সুযোগ দেওয়া হতে পারে। বিসিবির প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নুর দাবি, কোনো পরীক্ষা-নিরীক্ষায় যাওয়া হবে না।
শুক্রবার (১৯ মে) গণমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে বিসিবির প্রধান নির্বাচক জানালেন, এখানে কোনো পরীক্ষা (এক্সপেরিমেন্ট) হবে না। আফগানিস্তান খুব ভালো দল। যেহেতু আমাদের একটা খারাপ অভিজ্ঞতা আছে, গত টেস্ট ম্যাচটা হেরেছি। তাই হালকাভাবে নেওয়া হবে না। সম্ভাব্য সেরা দলই আফগানিস্তানের বিপক্ষে নামানো হবে।
তার (নান্নু) ভাষ্যমতে, গত টেস্ট ম্যাচটা (২০১৯ সালে) আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে এখানে (মিরপুরে) ভালো খেলেছি। ভারতের সঙ্গেও আমরা ভালো খেলেছি। যদিও খুব কাছে গিয়ে হেরে গিয়েছিলাম। আমার মনে হয়, মিরপুরে আমরা ভালো চ্যালেঞ্জ জানাতে পারব। দেশের মাটিতে সিরিজ, ভালো খেলব আশা করি।
অন্যদিকে ডান হাতের আঙুলের ইনজুরির কারণে অন্তত ৬ সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে ছিটকে গেছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। তাই আগামী মাসে একমাত্র টেস্টের সিরিজে খেলতে পারবেন না তিনি। তবে আফগানদের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে ও দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজে সাকিবকে পাওয়ার প্রত্যাশা করছেন তারা। সাকিবের চোটের প্রসঙ্গে মিনহাজুল আবেদিন নান্নুর ভাষ্য, সাকিব বিশ্রাম চায় কি না, এমন কোনো আলোচনা হয়নি। ইনজুরি থেকে তার সেরা উঠতে ছয় সপ্তাহ লাগবে। টেস্ট সিরিজ (আফগানিস্তান) সে মিস করবে। টেস্টে না থাকলেও, সাকিবকে ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজে পাওয়া যাবে।
উল্লেখ্য, তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজটি আগামী ৫, ৮ ও ১১ জুলাই চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর দুই দল চলে যাবে চায়ের দেশ সিলেটে। সেখানে সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ হবে ১৪ ও ১৬ জুলাই।