২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার সঙ্গে সমন্বয় রেখে দাখিল পরীক্ষার রুটিন প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড।
রোববার (২৪ ডিসেম্বর) মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মাহবুব হাসানের সই করার নোটিশে এ তথ্য জানানো হয়।
রুটিন অনুযায়ী, আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের দাখিল পরীক্ষা শুরু হবে। তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে ১৪ মার্চ। ১৬ মার্চ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার তারিখ ষোষণা করে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মো. আবুল বাশার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
এতে বলা হয়, আগামী বছরের এসএসসি পরীক্ষা ১৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে। শেষ হবে ১২ মার্চ। পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে কক্ষে আসন নিতে হবে। পরীক্ষার্থীরা তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছ থেকে পরীক্ষা শুরু হওয়ার কমপক্ষে তিন দিন আগে সংগ্রহ করবে।
এ ছাড়া পরীক্ষার্থীরা তাদের নিজ নিজ উত্তরপত্রের ওএমআর ফরমে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না।
রোববার (২৪ ডিসেম্বর) মাদরাসা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক মাহবুব হাসানের সই করার নোটিশে এ তথ্য জানানো হয়।
রুটিন অনুযায়ী, আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২৪ সালের দাখিল পরীক্ষা শুরু হবে। তত্ত্বীয় পরীক্ষা শেষ হবে ১৪ মার্চ। ১৬ মার্চ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার তারিখ ষোষণা করে ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড। বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মো. আবুল বাশার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।
এতে বলা হয়, আগামী বছরের এসএসসি পরীক্ষা ১৫ ফেব্রুয়ারি শুরু হবে। শেষ হবে ১২ মার্চ। পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই পরীক্ষা শুরুর ৩০ মিনিট আগে কক্ষে আসন নিতে হবে। পরীক্ষার্থীরা তাদের প্রবেশপত্র নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান প্রধানের কাছ থেকে পরীক্ষা শুরু হওয়ার কমপক্ষে তিন দিন আগে সংগ্রহ করবে।
এ ছাড়া পরীক্ষার্থীরা তাদের নিজ নিজ উত্তরপত্রের ওএমআর ফরমে তার পরীক্ষার রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বিষয় কোড ইত্যাদি যথাযথভাবে লিখে বৃত্ত ভরাট করবে। কোনো অবস্থাতেই উত্তরপত্র ভাঁজ করা যাবে না।