ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম (পীর সাহেব চরমোনাই) বলেছেন, দেশপ্রেমিক ঈমানদার জনতা ভোটকেন্দ্র যাবে না এবং ভোট দেবে না।
রাজধানীর আইএবি মিলনায়তনে রোববার (২৪ ডিসেম্বর) ‘বিজয়ের ৫৩ বছর: প্রাপ্তি ও প্রত্যাশী’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ এ সভার আয়োজন করে।
‘পাতানো নির্বাচন’ বাতিল করে দেশকে ভয়াবহ সংঘাতের হাত থেকে রক্ষার আহ্বান জানিয়েছে তিনি বলেন, সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। বিরোধী দলবিহীন এক তরফা নির্বাচনের নামে দেশকে ভয়াবহ বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। সরকার নির্বাচন নির্বাচন খেলার নামে দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা নষ্ট করছে। এভাবে দেশের সম্পদ নষ্টের কোনো মানে হয় না।
সরকারকে নির্বাচন থেকে ফিরে আসার এবং নির্বাচনে দেশবাসীকে সহযোগিতা না করার আহ্বান জানান পীর সাহেব চরমোনাই। তিনি বলেন, দেশপ্রেমিক ঈমানদার জনতা ভোটকেন্দ্র যাবে না এবং ভোট দেবে না।
সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের যখন বলেছেন, ‘ভারত আছে তো আমরা আছি’, তখন আমাদের শঙ্কা হয় আমাদের স্বাধীনতা নিয়ে। সরকারের অতি তাঁবেদারির কারণে ভারত বাংলাদেশকে তাদের অঙ্গরাজ্য মনে করে যাচ্ছেতাই করছে। স্বাধীনতার পূর্বে ভোটাধিকার কেড়ে নেয় পাক হানাদার বাহিনী, আর এখন ভাত ও ভোটাধিকার কেড়ে নেয় বর্তমান সরকার।
তিনি বলেন, পাকিস্তান আমলে মানুষ ভোট দিতে পারতো, এখন মানুষ ভোটও দিতে পারছে না। ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য এখন অনেক বেশি।
রাজধানীর আইএবি মিলনায়তনে রোববার (২৪ ডিসেম্বর) ‘বিজয়ের ৫৩ বছর: প্রাপ্তি ও প্রত্যাশী’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন। ইসলামী মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ এ সভার আয়োজন করে।
‘পাতানো নির্বাচন’ বাতিল করে দেশকে ভয়াবহ সংঘাতের হাত থেকে রক্ষার আহ্বান জানিয়েছে তিনি বলেন, সরকার জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। বিরোধী দলবিহীন এক তরফা নির্বাচনের নামে দেশকে ভয়াবহ বিপর্যয়ের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। সরকার নির্বাচন নির্বাচন খেলার নামে দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা নষ্ট করছে। এভাবে দেশের সম্পদ নষ্টের কোনো মানে হয় না।
সরকারকে নির্বাচন থেকে ফিরে আসার এবং নির্বাচনে দেশবাসীকে সহযোগিতা না করার আহ্বান জানান পীর সাহেব চরমোনাই। তিনি বলেন, দেশপ্রেমিক ঈমানদার জনতা ভোটকেন্দ্র যাবে না এবং ভোট দেবে না।
সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের যখন বলেছেন, ‘ভারত আছে তো আমরা আছি’, তখন আমাদের শঙ্কা হয় আমাদের স্বাধীনতা নিয়ে। সরকারের অতি তাঁবেদারির কারণে ভারত বাংলাদেশকে তাদের অঙ্গরাজ্য মনে করে যাচ্ছেতাই করছে। স্বাধীনতার পূর্বে ভোটাধিকার কেড়ে নেয় পাক হানাদার বাহিনী, আর এখন ভাত ও ভোটাধিকার কেড়ে নেয় বর্তমান সরকার।
তিনি বলেন, পাকিস্তান আমলে মানুষ ভোট দিতে পারতো, এখন মানুষ ভোটও দিতে পারছে না। ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য এখন অনেক বেশি।