আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি স্বাধীনতার শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। এদের প্রতিহত করার একটা সুযোগ এসেছে। আগামী ৭ জানুয়ারি দলে দলে ভোট দিয়ে এ সুযোগ কাজে লাগান। শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) দুপুরে নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বামনী বাজারে গণসংযোগকালে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এ দেশের রাজনীতিতে বিষফোড়া বিএনপি। এ বিষফোড়াকে রাজনীতিতে থেকে মুছে ফেলতে হবে। তিনি বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি দলে দলে ভোট দিয়ে এ সুযোগকে কাজে লাগান। শুধু নিজেরা ভোট দিলে হবে না। বাড়িতে থাকা মা-বোনদের দলে দলে কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে। শুধু এ অনুরোধ করতেই আমি এখানে এসেছি।
এর আগে ওবায়দুল কাদের সকাল থেকে কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট, শান্তিরহাট, রংমালা বাজার, বাংলা বাজার এবং পরে পেশকারহাট, নতুন বাজার ও টেকেরবাজারসহ আশপাশের এলাকায় গণসংযোগ করেন।
ওবায়দুল কাদের নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে টানা চতুর্থবারের মতো আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী। তিনি ১৯৯৬ সালে এ আসন থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরে ২০০৮ সাল থেকে টানা তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
এ আসনে ওবায়দুল কাদেরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য প্রয়াত ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। তিনি ২০২১ সালের ১৬ মার্চ মারা যান। তিনি জাতীয় পার্টি সরকারে উপরাষ্ট্রপতি এবং ২০০১ সালে বিএনপি সরকারের আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী ছিলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, এ দেশের রাজনীতিতে বিষফোড়া বিএনপি। এ বিষফোড়াকে রাজনীতিতে থেকে মুছে ফেলতে হবে। তিনি বলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি দলে দলে ভোট দিয়ে এ সুযোগকে কাজে লাগান। শুধু নিজেরা ভোট দিলে হবে না। বাড়িতে থাকা মা-বোনদের দলে দলে কেন্দ্রে নিয়ে আসতে হবে। শুধু এ অনুরোধ করতেই আমি এখানে এসেছি।
এর আগে ওবায়দুল কাদের সকাল থেকে কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট, শান্তিরহাট, রংমালা বাজার, বাংলা বাজার এবং পরে পেশকারহাট, নতুন বাজার ও টেকেরবাজারসহ আশপাশের এলাকায় গণসংযোগ করেন।
ওবায়দুল কাদের নোয়াখালী-৫ (কোম্পানীগঞ্জ-কবিরহাট) আসনে টানা চতুর্থবারের মতো আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী। তিনি ১৯৯৬ সালে এ আসন থেকে প্রথম সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরে ২০০৮ সাল থেকে টানা তিনবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
এ আসনে ওবায়দুল কাদেরের চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য প্রয়াত ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ। তিনি ২০২১ সালের ১৬ মার্চ মারা যান। তিনি জাতীয় পার্টি সরকারে উপরাষ্ট্রপতি এবং ২০০১ সালে বিএনপি সরকারের আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী ছিলেন।