ভোট বর্জন এবং সরকারকে অসহযোগিতার আহ্বান জানিয়ে ঢাকাসহ সারা দেশে বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর টানা ৩ দিন প্রচারপত্র বিতরণ ও গণসংযোগ আজ শনিবার শেষ হচ্ছে। এরপর আগামীকাল রবিবার (২৪ ডিসেম্বর) সারাদেশে সকাল-সন্ধ্যা অবরোধ কর্মসূচি পালন করবে দলটি। সম্প্রতি ভার্চুয়ালি সংবাদ সম্মেলনে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী সহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন।
সে সময় তিনি ভোটগ্রহণে নিযুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, নির্বাচনের নামে বানর খেলায় যাবেন না। ভোটকেন্দ্রে যাবেন না। নির্বাচনে কারা এমপি হবেন সেই তালিকা তৈরি হয়ে গেছে। রিজভী আরও বলেন, সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ করছি। ব্যাংক খাতের মাধ্যমে সরকার সবচেয়ে বেশি অর্থ লুটপাট করেছে। ফলে ব্যাংকে টাকা জমা রাখা নিরাপদ কিনা সেটি ভাবুন।
এর পাশাপাশি মিথ্যা ও গায়েবি মামলায় অভিযুক্ত ‘লাখ লাখ রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে’ আদালতে হাজিরা দেওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা। বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, বর্তমান সরকারে পদত্যাগ, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা; অবাধ-সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের চলমান আন্দোলন। এ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন বর্জন এবং অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে আমাদের এই কর্মসূচি।
গত ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়। পরবর্তীতে নির্বাচনী তপশিল ঘোষণা করা হলে বিএনপিসহ সমমনা জোটগুলো চার দফায় ৫ দিন হরতাল ও ১১ দফায় ২২ দিন অবরোধ কর্মসূচি করে। এরপর অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি।
সে সময় তিনি ভোটগ্রহণে নিযুক্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, নির্বাচনের নামে বানর খেলায় যাবেন না। ভোটকেন্দ্রে যাবেন না। নির্বাচনে কারা এমপি হবেন সেই তালিকা তৈরি হয়ে গেছে। রিজভী আরও বলেন, সরকারকে সকল প্রকার কর, খাজনা, পানি, গ্যাস এবং বিদ্যুৎ বিল দেওয়া স্থগিত রাখার অনুরোধ করছি। ব্যাংক খাতের মাধ্যমে সরকার সবচেয়ে বেশি অর্থ লুটপাট করেছে। ফলে ব্যাংকে টাকা জমা রাখা নিরাপদ কিনা সেটি ভাবুন।
এর পাশাপাশি মিথ্যা ও গায়েবি মামলায় অভিযুক্ত ‘লাখ লাখ রাজনৈতিক নেতা-কর্মীকে’ আদালতে হাজিরা দেওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান বিএনপির এই নেতা। বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, বর্তমান সরকারে পদত্যাগ, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠা; অবাধ-সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমাদের চলমান আন্দোলন। এ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচন বর্জন এবং অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে আমাদের এই কর্মসূচি।
গত ২৮ অক্টোবর নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়। পরবর্তীতে নির্বাচনী তপশিল ঘোষণা করা হলে বিএনপিসহ সমমনা জোটগুলো চার দফায় ৫ দিন হরতাল ও ১১ দফায় ২২ দিন অবরোধ কর্মসূচি করে। এরপর অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করে বিএনপি।