আল-আমিন হোসেন: শত্রুতার জের ধরে ভোগাইল বগাদীতে গ্রামে কলাগাছ কেটে ছয়লাব করেছে মাহিরন নেছা নামের একজন মহিলা। (২১ ডিসেম্বর) বৃহস্পতিবার সকাল ১০ টার আলমডাঙ্গা উপজেলার ভাংবাড়ীয়া ইউনিয়নের ভোগাইল বগাদী গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।
জানা গেছে বগাদী গ্রামের মৃত রবজেল মন্ডলের ছেলে লালু মিয়া মাহিরন নেছার কাছ থেকে ৮ কাঠা জমি লিজ নিয়ে কলাগাছ লাগিয়েছিল। কলাগাছগুলো সবই কাধি এসেছিল। তার মধ্যে লিজের টাকা নিয়ে ভুল বুঝাবুঝি হলে ৫২ টি কলাগাছ কেটে দিয়েছে একই গ্রামের মৃত মিনাল বিশ্বাসের স্ত্রী মাহিরন নেছা।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী লালু মিয়া বলেন, আমি গরীব মানুষ ৮ কাঠা জমি মাহিরন নেছার কাছ থেকে তিন বছরের জন্য লিজ নিয়ে কলাগাছ লাগায়। এতে প্রতি বছরে লিচ খরচ প্রথমেই আমি দিয়ে আসছিলাম।
কিন্তু মাহিরন নেছা এখন বলছে গত বছরের লিজ খরচ দেয়নি।তাই আমাকে এখন লিজ দিতে বাধ্য করার চেষ্টা করে এবং দুষ্কৃত লোক দিয়ে চাপ দিতে থাকে এবং এ নিয়েই তর্ক বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই সূত্র ধরে মাহিরন নেছা ধারালো অস্ত্র দিয়ে প্রকাশ্যে লালু মিয়ার ৫২টি কাধি আসা কলাগাছ কেটে দিয়েছে।
গ্রামের প্রতিবেশীরা অনেকেই বলেছে যে ওই মহিলা একাধিক ব্যক্তির কাছে জমি লিজ নিয়ে মাঝেমধ্যে এমন করে।
এ নিয়ে ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান বলেন, বিষয়টি আমাকে কেও জানায়নি। তবে সত্য হলে এটি আমাদের অঞ্চলের জন্য ন্যাক্কারজনক ঘটনায় ।এর সাথে জড়িত ব্যক্তির অবশ্যই শাস্তি হওয়া প্রয়োজন।
জানা গেছে বগাদী গ্রামের মৃত রবজেল মন্ডলের ছেলে লালু মিয়া মাহিরন নেছার কাছ থেকে ৮ কাঠা জমি লিজ নিয়ে কলাগাছ লাগিয়েছিল। কলাগাছগুলো সবই কাধি এসেছিল। তার মধ্যে লিজের টাকা নিয়ে ভুল বুঝাবুঝি হলে ৫২ টি কলাগাছ কেটে দিয়েছে একই গ্রামের মৃত মিনাল বিশ্বাসের স্ত্রী মাহিরন নেছা।
এ বিষয়ে ভুক্তভোগী লালু মিয়া বলেন, আমি গরীব মানুষ ৮ কাঠা জমি মাহিরন নেছার কাছ থেকে তিন বছরের জন্য লিজ নিয়ে কলাগাছ লাগায়। এতে প্রতি বছরে লিচ খরচ প্রথমেই আমি দিয়ে আসছিলাম।
কিন্তু মাহিরন নেছা এখন বলছে গত বছরের লিজ খরচ দেয়নি।তাই আমাকে এখন লিজ দিতে বাধ্য করার চেষ্টা করে এবং দুষ্কৃত লোক দিয়ে চাপ দিতে থাকে এবং এ নিয়েই তর্ক বিতর্ক সৃষ্টি হয়। সেই সূত্র ধরে মাহিরন নেছা ধারালো অস্ত্র দিয়ে প্রকাশ্যে লালু মিয়ার ৫২টি কাধি আসা কলাগাছ কেটে দিয়েছে।
গ্রামের প্রতিবেশীরা অনেকেই বলেছে যে ওই মহিলা একাধিক ব্যক্তির কাছে জমি লিজ নিয়ে মাঝেমধ্যে এমন করে।
এ নিয়ে ভাংবাড়িয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সোহানুর রহমান বলেন, বিষয়টি আমাকে কেও জানায়নি। তবে সত্য হলে এটি আমাদের অঞ্চলের জন্য ন্যাক্কারজনক ঘটনায় ।এর সাথে জড়িত ব্যক্তির অবশ্যই শাস্তি হওয়া প্রয়োজন।