মোহাম্মদ রিদুয়ান হাফিজ কক্সবাজার প্রতিনিধি: কক্সবাজারে থার্টি ফার্স্ট নাইটে উন্মুক্ত-স্থানে কোন অনুষ্ঠান না করতে নির্দেশনা দিয়েছে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন। আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক এক মতবিনিময় সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইয়ামিন হোসেন জানান, ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যার পর থেকে উন্মুক্ত অনুষ্ঠান আয়োজনে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। দিনের বেলা অনুষ্ঠান আয়োজন করলেও তা সন্ধ্যা ৬ টার মধ্যেই শেষ করতে হবে। তবে অনুমতি নিয়ে আভ্যন্তরীণ আয়োজন করা যাবে।
কোনো ধরনের আতশবাজি ফোটানো যাবেনা বলেও জানান ইয়ামিন হোসেন। এছাড়াও ওইদিন বন্ধ থাকবে কক্সবাজারের সমস্ত বার। যা নিয়ে ব্যবস্থা নেবে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ জানান, থার্টি ফার্স্ট নাইটে লক্ষাধিক পর্যটক কক্সবাজারে ঘুরতে আসবে। তাই ট্যুরিস্ট পুলিশের পক্ষ থেকে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
পর্যটকদের ভ্রমণ নির্বিঘ্নে করতে যেকোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলেও জানান আপেল মাহমুদ।
এদিকে কক্সবাজার হোটেল রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান জানান, উন্মুক্ত আয়োজন বন্ধ থাকলে কক্সবাজারে পর্যটক আসতে চায়না। যার জন্য গত কয়েকবছর ধরেই আমরা এইদিনে পর্যটক শূন্যতায় ভুগি। এমন হতে থাকলে মুখ ফিরিয়ে নেবে পর্যটকরা।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইয়ামিন হোসেন জানান, ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যার পর থেকে উন্মুক্ত অনুষ্ঠান আয়োজনে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। দিনের বেলা অনুষ্ঠান আয়োজন করলেও তা সন্ধ্যা ৬ টার মধ্যেই শেষ করতে হবে। তবে অনুমতি নিয়ে আভ্যন্তরীণ আয়োজন করা যাবে।
কোনো ধরনের আতশবাজি ফোটানো যাবেনা বলেও জানান ইয়ামিন হোসেন। এছাড়াও ওইদিন বন্ধ থাকবে কক্সবাজারের সমস্ত বার। যা নিয়ে ব্যবস্থা নেবে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের দায়িত্বে থাকা অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ জানান, থার্টি ফার্স্ট নাইটে লক্ষাধিক পর্যটক কক্সবাজারে ঘুরতে আসবে। তাই ট্যুরিস্ট পুলিশের পক্ষ থেকে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
পর্যটকদের ভ্রমণ নির্বিঘ্নে করতে যেকোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিশেষ ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলেও জানান আপেল মাহমুদ।
এদিকে কক্সবাজার হোটেল রিসোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান জানান, উন্মুক্ত আয়োজন বন্ধ থাকলে কক্সবাজারে পর্যটক আসতে চায়না। যার জন্য গত কয়েকবছর ধরেই আমরা এইদিনে পর্যটক শূন্যতায় ভুগি। এমন হতে থাকলে মুখ ফিরিয়ে নেবে পর্যটকরা।