আমেরিকাতেও মানুষ খুব কষ্টে আছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, কিছু বুদ্ধিজীবী বিদেশিদের প্ররোচনায় দাবি করছেন, দেশে গার্মেন্টস শ্রমিকের বেতন সাড়ে ২৩ হাজার হওয়া উচিত।
শেখ হাসিনা গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন ৮ হাজার থেকে ৫৬ শতাংশ বাড়িয়ে এক বছরের মধ্যে সাড়ে ১২ হাজার করেছেন।
তিনি বলেন, আমি বলি, আমেরিকাতেও মানুষ খুবই কষ্টে আছে। দুজন মানুষ কাজ করে সংসার চালাতে পারে না। আমেরিকায় প্রতি ঘণ্টায় বেতন ১৫ ডলার। যদি তারা বাড়িয়ে ৪৫ ডলার করতে পারে ও আদর্শ তৈরি করে, তখন আমরাও তাদের পথ অবলম্বন করব। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে আমেরিকার মানুষ কষ্ট পাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় সিলেট নগরের ১ নম্বর ওয়ার্ডে শাহজালালের (র.) মাজার সংলগ্ন এলাকায় লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে প্রচারাভিযান শুরুর পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপির গ্রহণযোগ্যতা মিডিয়া, টকশোওয়ালাদের কিছু কাছে। কিন্তু টকশোতে যারা যান, তাড়া কোনো পাবলিকের সঙ্গে আলাপ করেন না। নির্বাচনে এলে তাড়া তাদের গ্রহণযোগ্যতা বুঝতে পারতেন।
তিনি বলেন, বিরোধীদের জনগণ পছন্দ না করার কারণ হলো, তাদের একটিই এজেন্ডা- শেখ হাসিনার পদত্যাগ। দুনিয়ায় কোনো ভদ্র দেশে সরকারপ্রধান পদত্যাগের মাধ্যমে নির্বাচন হয় না। আমেরিকা, ইউরোপ, ভারত কোথাও নেই। এ অবান্তর প্রশ্ন নিয়ে যারা আসে, তারা জনগণের কাছে আসুক, প্রমাণ করুক তারা তারা প্রিয়।
মোমেন বলেন, রাজনীতি মানুষের কল্যাণের জন্য। জ্বালাও-পোড়াও-হত্যা কোনো সুষ্ঠু রাজনীতি নয়। বিএনপির নেতৃত্বে পরিপক্বতার অভাব রয়েছে বলেই তারা ধ্বংসাত্মক হিংসার রাজনীতি শুরু করেছে।
তিনি বলেন, নৌকা বাংলার জনগণের আস্থা ও উন্নয়নের প্রতীক। তাই আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে তাড়া দলে দলে নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে জয়ী করবে। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থাকে সমুন্নত রেখে উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে নৌকার কোনো বিকল্প নেই।
অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর নির্বাচনের জন্য ভোটারদের নিজের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দেওয়া আহ্বান জানান মন্ত্রী।
প্রচারে মোমেনের সঙ্গে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ফয়জুর রহমান আলোয়ার, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজাদুর রহমান আজাদসহ অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
শেখ হাসিনা গার্মেন্টস শ্রমিকদের বেতন ৮ হাজার থেকে ৫৬ শতাংশ বাড়িয়ে এক বছরের মধ্যে সাড়ে ১২ হাজার করেছেন।
তিনি বলেন, আমি বলি, আমেরিকাতেও মানুষ খুবই কষ্টে আছে। দুজন মানুষ কাজ করে সংসার চালাতে পারে না। আমেরিকায় প্রতি ঘণ্টায় বেতন ১৫ ডলার। যদি তারা বাড়িয়ে ৪৫ ডলার করতে পারে ও আদর্শ তৈরি করে, তখন আমরাও তাদের পথ অবলম্বন করব। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে আমেরিকার মানুষ কষ্ট পাচ্ছে।
বৃহস্পতিবার (২১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় সিলেট নগরের ১ নম্বর ওয়ার্ডে শাহজালালের (র.) মাজার সংলগ্ন এলাকায় লিফলেট বিতরণের মাধ্যমে প্রচারাভিযান শুরুর পর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মন্ত্রী।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বিএনপির গ্রহণযোগ্যতা মিডিয়া, টকশোওয়ালাদের কিছু কাছে। কিন্তু টকশোতে যারা যান, তাড়া কোনো পাবলিকের সঙ্গে আলাপ করেন না। নির্বাচনে এলে তাড়া তাদের গ্রহণযোগ্যতা বুঝতে পারতেন।
তিনি বলেন, বিরোধীদের জনগণ পছন্দ না করার কারণ হলো, তাদের একটিই এজেন্ডা- শেখ হাসিনার পদত্যাগ। দুনিয়ায় কোনো ভদ্র দেশে সরকারপ্রধান পদত্যাগের মাধ্যমে নির্বাচন হয় না। আমেরিকা, ইউরোপ, ভারত কোথাও নেই। এ অবান্তর প্রশ্ন নিয়ে যারা আসে, তারা জনগণের কাছে আসুক, প্রমাণ করুক তারা তারা প্রিয়।
মোমেন বলেন, রাজনীতি মানুষের কল্যাণের জন্য। জ্বালাও-পোড়াও-হত্যা কোনো সুষ্ঠু রাজনীতি নয়। বিএনপির নেতৃত্বে পরিপক্বতার অভাব রয়েছে বলেই তারা ধ্বংসাত্মক হিংসার রাজনীতি শুরু করেছে।
তিনি বলেন, নৌকা বাংলার জনগণের আস্থা ও উন্নয়নের প্রতীক। তাই আগামী ৭ জানুয়ারি নির্বাচনে তাড়া দলে দলে নৌকায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে জয়ী করবে। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থাকে সমুন্নত রেখে উন্নয়ন অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে নৌকার কোনো বিকল্প নেই।
অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর নির্বাচনের জন্য ভোটারদের নিজের পছন্দমতো প্রার্থীকে ভোট দেওয়া আহ্বান জানান মন্ত্রী।
প্রচারে মোমেনের সঙ্গে অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি ফয়জুর রহমান আলোয়ার, সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক জাকির হোসেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আজাদুর রহমান আজাদসহ অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।