বরাবরের মতো পুণ্যভূমি সিলেট থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। টানা তিন মেয়াদ ধরে ক্ষমতায় থাকা সরকারপ্রধান আবারও নৌকা প্রতীকে ভোট দিতে আহ্বান জানিয়ে উপস্থিত জনতার কাছ থেকে হাত তুলে ওয়াদা নেন। এ সময় জনসভায় উপস্থিত লাখো জনতা হাত তুলে নৌকায় ভোট দেওয়ার অঙ্গীকার করেন।
বুধবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে সিলেটের সরকারি আলিয়া মাদরাসা মাঠে জনসভার মধ্য দিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা শুরু হয়। জনসভায় প্রধানমন্ত্রী প্রধান অতিথির ভাষণ দেন। এ সময় তিনি তাঁর সরকারের নেওয়া বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বিবরণ তুলে ধরেন। বিশেষ করে সিলেটে বিগত দিনে কী কী উন্নয়ন হয়েছে সেই তালিকা পড়ে শোনান। পরে সিলেটের চারটি জেলায় বিভিন্ন আসনে নৌকা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা প্রার্থীদের দেখিয়ে তাদের ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে আহ্বান জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি।
নৌকায় ভোট চেয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রতীক নৌকা মার্কা। এই নৌকা নুহ নবীর নৌকা। এই নৌকাই মানবজাতিকে রক্ষা করেছিল। এই নৌকায় ভোট দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতা পেয়েছে। আবার এই নৌকা যখন সরকারে এসেছে, তখন বাংলাদেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আজ তাই আপনাদের কাছে আমার আহ্বান, যাদের নৌকা মার্কায় প্রার্থী দিয়েছি, তাদের ভোট দিয়ে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দেবেন। আপনারা হাত তুলে ওয়াদা করেন, ভোট দেবেন।
এবারও নৌকা বিপুল ভোটে জয়ী হবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, ৭ জানুয়ারির ভোটে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় এলে জনগণের সব চাওয়া পূরণ হবে, কেউ গৃহহীন থাকবে না, কারো দুঃখ থাকবে না।
সিলেটবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, সিলেটবাসী সেই আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শুরু করে সবসময়ই আমাদের সঙ্গে রয়েছে। আগামী দিনেও সিলেটবাসী আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারে আছে বলেই জনগণের উন্নতি হচ্ছে। আমরা সোনার বাংলা গড়তে চাই, আর এই লক্ষ্যেই আমি কাজ করে যাচ্ছি। আর যারা খুনি, হত্যাকারী, দুর্নীতিবাজ তারাই এদেশের মানুষকে আগুন দিয়ে পোড়ায়। নির্বাচন বানচাল করতে চায়।
এ সময় তিনি বিএনপির আন্দোলনের সমালোচনা করে বলেন, মানুষের জীবন কেড়ে নেবে, ভোট দিতে দেবে না, নির্বাচন বন্ধ করে দেবে, এত সাহস কোথা থেকে পায়। লন্ডনে বসে হুকুম দেয়, আর কতগুলো লোক এখানে আগুন নিয়ে খেলে। আগুন নিয়ে খেলতে গেলে, আগুনেই হাত পোড়ে, এটা তাদের মনে রাখা উচিত।
এর আগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু করতে সিলেট সফরে যান শেখ হাসিনা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-৬০১ এর একটি ফ্লাইটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তিনি। এরপর হজরত শাহজালাল (র.) ও শাহপরান (র.) এর মাজার জিয়ারত করে সেখানে দোয়া করেন তিনি। এ সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথাও বলেন সরকার ও দলীয় প্রধান। দুপুরের পর জনসভায় যোগ দেন শেখ হাসিনা।
বুধবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে সিলেটের সরকারি আলিয়া মাদরাসা মাঠে জনসভার মধ্য দিয়ে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা শুরু হয়। জনসভায় প্রধানমন্ত্রী প্রধান অতিথির ভাষণ দেন। এ সময় তিনি তাঁর সরকারের নেওয়া বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বিবরণ তুলে ধরেন। বিশেষ করে সিলেটে বিগত দিনে কী কী উন্নয়ন হয়েছে সেই তালিকা পড়ে শোনান। পরে সিলেটের চারটি জেলায় বিভিন্ন আসনে নৌকা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা প্রার্থীদের দেখিয়ে তাদের ভোট দিয়ে বিজয়ী করতে আহ্বান জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি।
নৌকায় ভোট চেয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামী নির্বাচনের প্রতীক নৌকা মার্কা। এই নৌকা নুহ নবীর নৌকা। এই নৌকাই মানবজাতিকে রক্ষা করেছিল। এই নৌকায় ভোট দিয়ে বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতা পেয়েছে। আবার এই নৌকা যখন সরকারে এসেছে, তখন বাংলাদেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নতি হয়েছে।
শেখ হাসিনা বলেন, আজ তাই আপনাদের কাছে আমার আহ্বান, যাদের নৌকা মার্কায় প্রার্থী দিয়েছি, তাদের ভোট দিয়ে আপনাদের সেবা করার সুযোগ দেবেন। আপনারা হাত তুলে ওয়াদা করেন, ভোট দেবেন।
এবারও নৌকা বিপুল ভোটে জয়ী হবে এমন আশাবাদ ব্যক্ত করে শেখ হাসিনা বলেন, ৭ জানুয়ারির ভোটে জয়ী হয়ে আওয়ামী লীগ আবারও ক্ষমতায় এলে জনগণের সব চাওয়া পূরণ হবে, কেউ গৃহহীন থাকবে না, কারো দুঃখ থাকবে না।
সিলেটবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, সিলেটবাসী সেই আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা থেকে শুরু করে সবসময়ই আমাদের সঙ্গে রয়েছে। আগামী দিনেও সিলেটবাসী আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকারে আছে বলেই জনগণের উন্নতি হচ্ছে। আমরা সোনার বাংলা গড়তে চাই, আর এই লক্ষ্যেই আমি কাজ করে যাচ্ছি। আর যারা খুনি, হত্যাকারী, দুর্নীতিবাজ তারাই এদেশের মানুষকে আগুন দিয়ে পোড়ায়। নির্বাচন বানচাল করতে চায়।
এ সময় তিনি বিএনপির আন্দোলনের সমালোচনা করে বলেন, মানুষের জীবন কেড়ে নেবে, ভোট দিতে দেবে না, নির্বাচন বন্ধ করে দেবে, এত সাহস কোথা থেকে পায়। লন্ডনে বসে হুকুম দেয়, আর কতগুলো লোক এখানে আগুন নিয়ে খেলে। আগুন নিয়ে খেলতে গেলে, আগুনেই হাত পোড়ে, এটা তাদের মনে রাখা উচিত।
এর আগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু করতে সিলেট সফরে যান শেখ হাসিনা। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বিজি-৬০১ এর একটি ফ্লাইটে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তিনি। এরপর হজরত শাহজালাল (র.) ও শাহপরান (র.) এর মাজার জিয়ারত করে সেখানে দোয়া করেন তিনি। এ সময় সাংবাদিকদের সঙ্গে কথাও বলেন সরকার ও দলীয় প্রধান। দুপুরের পর জনসভায় যোগ দেন শেখ হাসিনা।