চিলমারী (কুড়িগ্রাম) সংবাদদাতা: নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে হাই কোর্টে গিয়ে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন কুড়িগ্রাম-৪ ( রৌমারী, রাজিবপুর ও চিলমারী) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. ফারুকুল ইসলাম ফারুক।
ডা. ফারুকুল ইসলাম ফারুকের করা রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতের বিচারপতি এনায়েতুর রহিমের বেঞ্চ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন ও হাইকোর্টের রায় বাতিল করে তার পক্ষে রায় দেন। এতে স্বতন্ত্র প্রার্থীতা ফিরে পেয়ে নির্বাচন করার সুযোগ পেলেন তিনি।
ডা. ফারুকুল ইসলামের পক্ষে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জাহেদুল ইসলাম ও অ্যাডভোকেট হামিদুর রহমান। হাইকোর্টের এ সিদ্ধান্তের ফলে চিলমারী উপজেলায় হলো ২ জন প্রার্থী ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মোট প্রার্থীর সংখ্যা হলো ১০।
এর আগে যাচাই-বাছাইয়ে মোট ভোটারের ১শতাংশ ভোটের সিরিয়াল গড়মিল দেখিয়ে মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করে কুড়িগ্রাম জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। এরপর প্রার্থিতা ফিরে পেতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে ওই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করে ডা. ফারুক। এই আপিল শুনানির পরে গত ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে আপিলটি নামন্ঞ্জুর করে রিটার্নিং অফিসারের সিদ্ধান্ত বহাল রাখে নির্বাচন কমিশন।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক আপিলটি নামঞ্জুর হওয়ার পর ডা. ফারুকুল ইসলাম ফারুক বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেন। রিট পিটিশনটি শুনানি শেষে গতকাল (১৭ ডিসেম্বর) আবারো নামঞ্জুর করা হলে ডা. ফারুকুল ইসলাম তার প্রার্থীতা ফিরে পাবার প্রত্যাশায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে রিট পিটিশন দায়ের করলে আজ শুনানি শেষে পিটিশনটি মঞ্জুর হয়।
১৯ ডিসেম্বর এই রিভিশন মঞ্জুর হওয়ার কারনে ডা. ফারুকুল ইসলাম ফারুক তার প্রার্থীতা ফিরে পেলেন। এখন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে আর কোন বাধা থাকলো না।
ডা. ফারুকুল ইসলাম ফারুকের করা রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতের বিচারপতি এনায়েতুর রহিমের বেঞ্চ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশন ও হাইকোর্টের রায় বাতিল করে তার পক্ষে রায় দেন। এতে স্বতন্ত্র প্রার্থীতা ফিরে পেয়ে নির্বাচন করার সুযোগ পেলেন তিনি।
ডা. ফারুকুল ইসলামের পক্ষে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জাহেদুল ইসলাম ও অ্যাডভোকেট হামিদুর রহমান। হাইকোর্টের এ সিদ্ধান্তের ফলে চিলমারী উপজেলায় হলো ২ জন প্রার্থী ও কুড়িগ্রাম-৪ আসনে মোট প্রার্থীর সংখ্যা হলো ১০।
এর আগে যাচাই-বাছাইয়ে মোট ভোটারের ১শতাংশ ভোটের সিরিয়াল গড়মিল দেখিয়ে মনোনয়নপত্র অবৈধ ঘোষণা করে কুড়িগ্রাম জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা। এরপর প্রার্থিতা ফিরে পেতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে ওই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করে ডা. ফারুক। এই আপিল শুনানির পরে গত ১৪ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে আপিলটি নামন্ঞ্জুর করে রিটার্নিং অফিসারের সিদ্ধান্ত বহাল রাখে নির্বাচন কমিশন।
বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক আপিলটি নামঞ্জুর হওয়ার পর ডা. ফারুকুল ইসলাম ফারুক বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে একটি রিট পিটিশন দায়ের করেন। রিট পিটিশনটি শুনানি শেষে গতকাল (১৭ ডিসেম্বর) আবারো নামঞ্জুর করা হলে ডা. ফারুকুল ইসলাম তার প্রার্থীতা ফিরে পাবার প্রত্যাশায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার জজ আদালতে রিট পিটিশন দায়ের করলে আজ শুনানি শেষে পিটিশনটি মঞ্জুর হয়।
১৯ ডিসেম্বর এই রিভিশন মঞ্জুর হওয়ার কারনে ডা. ফারুকুল ইসলাম ফারুক তার প্রার্থীতা ফিরে পেলেন। এখন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কুড়িগ্রাম-৪ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে আর কোন বাধা থাকলো না।