প্রার্থীরা যদি নিজেদের মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক বজায় রেখে আচরণবিধি মেনে না চলেন তাহলে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) দুপুরে রংপুর সার্কিট হাউস মিলনায়তনে জেলার ছয়টি আসনে নির্বাচনে অংশ নেওয়া ৩৬ প্রার্থীর সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি।
তিনি বলেছেন, প্রশাসন নির্বাচনে নিরপেক্ষ থেকে নির্বাচনকে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করবে। রাজনৈতিক দলগুলোর যারা প্রার্থী বা ইনডিপেন্ডেন্ট (স্বতন্ত্র) প্রার্থী আছেন, তারা যদি আন্তরিক না হন তারা যদি সচেতন না হন এবং তাদের একে অপরের প্রতি যদি পারস্পারিক আস্থা না থাকে, সঠিক আচরণ যদি না করেন, তাহলে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়াটা দুরহ হয়ে পড়বে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে প্রার্থীদের এই বার্তা দেওয়া হয়েছে।
সিইসি আরো বলেন, প্রার্থীরা কথা দিয়েছেন তারা পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থা রেখে নির্বাচনপ্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করবেন। তারাও আশাবাদী যে এবারের নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে।
মতবিনিময়সভায় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা, নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম, রংপুর বিভাগীয় কমিশনার হাবিবুর রহমান, রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি আব্দুল বাতেন, রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মনিরুজ্জামানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
তিনি বলেছেন, প্রশাসন নির্বাচনে নিরপেক্ষ থেকে নির্বাচনকে অবাধ সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করবে। রাজনৈতিক দলগুলোর যারা প্রার্থী বা ইনডিপেন্ডেন্ট (স্বতন্ত্র) প্রার্থী আছেন, তারা যদি আন্তরিক না হন তারা যদি সচেতন না হন এবং তাদের একে অপরের প্রতি যদি পারস্পারিক আস্থা না থাকে, সঠিক আচরণ যদি না করেন, তাহলে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়াটা দুরহ হয়ে পড়বে। নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে প্রার্থীদের এই বার্তা দেওয়া হয়েছে।
সিইসি আরো বলেন, প্রার্থীরা কথা দিয়েছেন তারা পারস্পরিক বিশ্বাস ও আস্থা রেখে নির্বাচনপ্রক্রিয়ায় সহযোগিতা করবেন। তারাও আশাবাদী যে এবারের নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে।
মতবিনিময়সভায় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশনার রাশেদা সুলতানা, নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম, রংপুর বিভাগীয় কমিশনার হাবিবুর রহমান, রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি আব্দুল বাতেন, রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মনিরুজ্জামানসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।