জলবায়ু খাতের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশকে ৯০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে কোরিয়া। সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ও কোরিয়া সরকারের মধ্যে ‘জলবায়ু সহনশীল অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়ন কর্মসূচি (সাবপ্রোগ্রাম-১)’-শীর্ষক একটি ঋণচুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে।
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)-র উইং প্রধান ও অতিরিক্ত সচিব মো. আনোয়ার হোসেন এবং কোরিয়া এক্সিম ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হোয়াং কিয়ন যথাক্রমে জিওবি ও কোরিয়া এক্সিম ব্যাংকের পক্ষে ঋণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
অর্থ বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয় নীতিমালা সংস্কার কর্মসূচি প্রণয়ন করেছে। কর্মসূচির আওতায় রয়েছে গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ প্রশমিত করা, স্বল্প কার্বন অর্থনীতিতে রূপান্তর, টেকসই ও জলবায়ু-কেন্দ্রিক উন্নয়ন পথ সহজতর করা, স্থিতিশীলতা জোরদার করা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের ঝুঁকি ও ভঙ্গুরতা কমানো।
ঋণ চুক্তি অনুযায়ী এই কর্মসূচির লক্ষ্য ইতোমধ্যেই অর্জিত হয়েছে। ১৯৯৩ সাল থেকে কোরিয়ান সরকারের পক্ষ থেকে কোরিয়া এক্সিম ব্যাংক বাংলাদেশের বিভিন্ন অগ্রাধিকারমূলক উন্নয়ন প্রকল্পে সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করে আসছে।
বার্ষিক ০.৫ শতাংশ হারে সরল সুদে ঋণটি ৭ বছর ৬ মাস গ্রেস পিরিয়ডসহ মেয়াদপূর্তির সময়কাল ২৫ বছর ৬ মাস। সূত্র: বাসস
অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি)-র উইং প্রধান ও অতিরিক্ত সচিব মো. আনোয়ার হোসেন এবং কোরিয়া এক্সিম ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক হোয়াং কিয়ন যথাক্রমে জিওবি ও কোরিয়া এক্সিম ব্যাংকের পক্ষে ঋণ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
অর্থ বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য মন্ত্রণালয় নীতিমালা সংস্কার কর্মসূচি প্রণয়ন করেছে। কর্মসূচির আওতায় রয়েছে গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ প্রশমিত করা, স্বল্প কার্বন অর্থনীতিতে রূপান্তর, টেকসই ও জলবায়ু-কেন্দ্রিক উন্নয়ন পথ সহজতর করা, স্থিতিশীলতা জোরদার করা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের ঝুঁকি ও ভঙ্গুরতা কমানো।
ঋণ চুক্তি অনুযায়ী এই কর্মসূচির লক্ষ্য ইতোমধ্যেই অর্জিত হয়েছে। ১৯৯৩ সাল থেকে কোরিয়ান সরকারের পক্ষ থেকে কোরিয়া এক্সিম ব্যাংক বাংলাদেশের বিভিন্ন অগ্রাধিকারমূলক উন্নয়ন প্রকল্পে সহজ শর্তে ঋণ প্রদান করে আসছে।
বার্ষিক ০.৫ শতাংশ হারে সরল সুদে ঋণটি ৭ বছর ৬ মাস গ্রেস পিরিয়ডসহ মেয়াদপূর্তির সময়কাল ২৫ বছর ৬ মাস। সূত্র: বাসস