আগামী ২০৩৪ ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে সৌদি আরবের নাম এক প্রকার নিশ্চিত। আয়োজকের তালিকায় থাকা অস্ট্রেলিয়া নাম প্রত্যাহার করায় আর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। তবে, হুট করেই খবর মূল আয়োজক হিসেবে না হলেও সহ-আয়োজক হিসেবে ২০৩৪ বিশ্বকাপ আয়োজন করতে চায় ভারত।
গতকাল সোমবার ১৮ ডিসেম্বর ইএসপিএন ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বকাপ আয়োজনের দাবি জানানোর শেষ দিন ছিল গত ৩১ অক্টোবর। তাই সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ায় এবার ‘প্ল্যান বি’ নিয়ে এগুচ্ছে ভারত। আর তা হলো, পুরো আসর না হলেও কিছু ম্যাচ আয়োজন করতে চায় দেশটি।
এদিকে কাতার বিশ্বকাপের ১১ বছর পর ফের এশিয়ায় হবে বিশ্বকাপ। ৪৮ দেশের অংশগ্রহনে সেই বিশ্বকাপে মোট ১০৪টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে অন্তত ১০টি ম্যাচ আয়োজন করতে চায় ভারত। এই বিষয়ে অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের (আইএফএফ) কর্তারা প্রয়োজনীয়ও ব্যবস্থাও নিচ্ছে।
ওই প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, কাতার বিশ্বকাপে দেশটির রক্ষণশীলতা নীতির কারণে আর্থিকভাবে বেশ ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছিল ফিফাকে। ২০৩৪ বিশ্বকাপেও তেমনটা হতে পারে বলে ধারণা ফিফার। যেহেতু আয়োজক হিসেবে আর কোনো বিকল্প নেই ফিফার হাতে, তাই অন্তত আর্থিক মুনাফা বিবেচনায় সহ-আয়োজক হিসেবে ভারতকে দেখা গেলেও আশ্চর্য হওয়ার কিছু থাকবে না।
গতকাল সোমবার ১৮ ডিসেম্বর ইএসপিএন ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বকাপ আয়োজনের দাবি জানানোর শেষ দিন ছিল গত ৩১ অক্টোবর। তাই সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ায় এবার ‘প্ল্যান বি’ নিয়ে এগুচ্ছে ভারত। আর তা হলো, পুরো আসর না হলেও কিছু ম্যাচ আয়োজন করতে চায় দেশটি।
এদিকে কাতার বিশ্বকাপের ১১ বছর পর ফের এশিয়ায় হবে বিশ্বকাপ। ৪৮ দেশের অংশগ্রহনে সেই বিশ্বকাপে মোট ১০৪টি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে অন্তত ১০টি ম্যাচ আয়োজন করতে চায় ভারত। এই বিষয়ে অল ইন্ডিয়া ফুটবল ফেডারেশনের (আইএফএফ) কর্তারা প্রয়োজনীয়ও ব্যবস্থাও নিচ্ছে।
ওই প্রতিবেদনে আরও জানানো হয়, কাতার বিশ্বকাপে দেশটির রক্ষণশীলতা নীতির কারণে আর্থিকভাবে বেশ ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছিল ফিফাকে। ২০৩৪ বিশ্বকাপেও তেমনটা হতে পারে বলে ধারণা ফিফার। যেহেতু আয়োজক হিসেবে আর কোনো বিকল্প নেই ফিফার হাতে, তাই অন্তত আর্থিক মুনাফা বিবেচনায় সহ-আয়োজক হিসেবে ভারতকে দেখা গেলেও আশ্চর্য হওয়ার কিছু থাকবে না।