গত ২০১০ সালের ৮ সেপ্টেম্বর বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন মাশরুর সিদ্দিকী ও অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। কিন্তু বিয়ের ৪ বছরের মাথায় ভেঙে যায় এই দম্পতির সংসার। এরপর গত ৯ বছর যাবত সিঙ্গেল মাদার হিসেবেই একমাত্র মেয়ে সায়রাকে নিয়ে মা-বাবার সঙ্গে থাকছেন এই অভিনেত্রী। এর মধ্যে নতুন কোনো সম্পর্কেও জড়াননি।
আর তাই ভক্তদের মাঝেও প্রশ্ন, আজমেরী হক বাঁধন কী বিয়ে নিয়ে নতুন করে কিছুই ভাবছেন না? সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সে বিষয়েই কথা বলেছেন এই অভিনেত্রী। যেখানে বাঁধন জানান, মনের মতো জীবসঙ্গী পেলেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নেবেন তিনি।
এ সময় বাঁধন বলেন, ‘আমি বিয়ে নিয়ে কিছুই আর ভাবি না। মাঝেমধ্যে মনে হয়, একটা জীবনসঙ্গী থাকতে পারে। কিন্তু অনেস্টলি বলছি, আমার মনের মতো জীবনসঙ্গী খুঁজে পাইনি।’ এই অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘বিয়ের বিষয়টি বাবা-মা আমার উপরেই ছেড়ে দিয়েছে। যদি মনের মতো জীবনসঙ্গী পাই, তাহলে হয়তো সিদ্ধান্ত নিতে পারি। ভবিষ্যত নিয়ে এখনও কিছুই নিশ্চিত না। তবে মনের মতো জীবনসঙ্গী খুঁজছি।’
সম্প্রতি ‘এশা মার্ডার: কর্মফল’ নামের নতুন একটি চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন বাঁধন। চাঞ্চল্যকর এক হত্যাকাণ্ডের রহস্যের গল্পে চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করবেন সানি সানোয়ার। এই চলচ্চিত্রে পুলিশ চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেত্রী বাঁধনকে। গত ২১ নভেম্বর ঢাকার বনানীর একটি রেস্টুরেন্টে চলচ্চিত্রে নাম ঘোষণা ও লোগো উন্মোচন করা হয়।
আর তাই ভক্তদের মাঝেও প্রশ্ন, আজমেরী হক বাঁধন কী বিয়ে নিয়ে নতুন করে কিছুই ভাবছেন না? সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে সে বিষয়েই কথা বলেছেন এই অভিনেত্রী। যেখানে বাঁধন জানান, মনের মতো জীবসঙ্গী পেলেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নেবেন তিনি।
এ সময় বাঁধন বলেন, ‘আমি বিয়ে নিয়ে কিছুই আর ভাবি না। মাঝেমধ্যে মনে হয়, একটা জীবনসঙ্গী থাকতে পারে। কিন্তু অনেস্টলি বলছি, আমার মনের মতো জীবনসঙ্গী খুঁজে পাইনি।’ এই অভিনেত্রী আরও বলেন, ‘বিয়ের বিষয়টি বাবা-মা আমার উপরেই ছেড়ে দিয়েছে। যদি মনের মতো জীবনসঙ্গী পাই, তাহলে হয়তো সিদ্ধান্ত নিতে পারি। ভবিষ্যত নিয়ে এখনও কিছুই নিশ্চিত না। তবে মনের মতো জীবনসঙ্গী খুঁজছি।’
সম্প্রতি ‘এশা মার্ডার: কর্মফল’ নামের নতুন একটি চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন বাঁধন। চাঞ্চল্যকর এক হত্যাকাণ্ডের রহস্যের গল্পে চলচ্চিত্রটি নির্মাণ করবেন সানি সানোয়ার। এই চলচ্চিত্রে পুলিশ চরিত্রে দেখা যাবে অভিনেত্রী বাঁধনকে। গত ২১ নভেম্বর ঢাকার বনানীর একটি রেস্টুরেন্টে চলচ্চিত্রে নাম ঘোষণা ও লোগো উন্মোচন করা হয়।