বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিবেদক, রাবি: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হয়েছে বিশ্ব আরবি ভাষা দিবস। সোমবার সকাল ১১টায় এ উপলক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় শহিদ সুখরঞ্জন সমাদ্দার ছাত্র-শিক্ষক মিলনায়তনে (টিএসসিসি) আরবি বিভাগের উদ্যোগে এক সেমিনারের আয়োজন করা হয়।
এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ অ্যাকাডেমিক ভবনের সামনে থেকে একটি র্যালি বের হয়। ক্যাম্পাসের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে টিএসসিসির সামনে এসে তা শেষ হয়। এতে আরবি বিভাগের প্রায় চার শতাধিক শিক্ষক-শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।
সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ বেলাল হোসেন। অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ পাঠ করেন আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নিজাম উদ্দীন, অধ্যাপক ড. মো. সেতাউর রহমান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মনিরুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিভাগটির সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাম্মাদ ছবিরুল ইসলাম হাওলাদার। সঞ্চালনা করেন একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. ছালেকুজ্জামান খান।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, আরবি ভাষা বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও সমৃদ্ধশালী একটি ভাষা। ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৭৩ সালে জাতিসঙ্ঘের সাধারণ সভার ২৮তম অধিবেশনে এ ভাষাকে দাফতরিক ভাষার স্বীকৃতি দেয়া হয়। এ ভাষার সাহিত্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বিশ্বের ২২টি দেশের রাষ্ট্রীয় ভাষা আরবি। ইউনেস্কো এই ভাষাকে স্মরণীয় করে রাখতে ১৮ ডিসেম্বরকে বিশ্ব আরবি ভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয়।
সেমিনারে বক্তারা বলেন, বর্তমান বিশ্বে শিক্ষা-সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে আরবি ভাষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ধর্মীয় বিবেচনা, বৈশ্বিক ও কূটনৈতিক অঙ্গনে এ ভাষা চর্চা অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশের রেমিট্যান্সের বৃহৎ একটি অংশ আরবি ভাষাভাষী মধ্যপ্রাচ্যের দেশ থেকে অর্জন করে। আমাদের শিক্ষার্থীরা যদি আরবি ভাষা শিখতে ও চর্চা করতে পারে তাহলে তারা দেশের উন্নয়নে আরো অবদান রাখতে পারবে।
জাতিসঙ্ঘের ছয়টি ভাষার মধ্যে অন্যতম ভাষা আরবি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, আমাদের দেশে আরবি ভাষাকে সেভাবে গুরুত্ব দেয়া হয় না। অথচ একজন শিক্ষার্থী ইচ্ছা করলে এ ভাষা শিখে দেশে এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে গবেষণা করতে পারে। তাই এ ভাষাকে অবহেলা করার সুযোগ নেই। আরবি ভাষা বিস্তারে এজন্য আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
সেমিনারে আরো বক্তব্য রাখেন ড. এস এম আব্দুস সালাম, ড. মো. মতিউর রহমান, অধ্যাপক ড. আতোয়ার রহমান। এছাড়াও অধ্যাপক ড. শামীমা আখতারা, অধ্যাপক ড. মো. বিলাল হুসাইন, অধ্যাপক ড. জাহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মতিউর রহমান-২, অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ নেসার উদ্দীন, সহযোগী অধ্যাপক ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ ত্বহা, অধ্যাপক ড. কামারুজ্জামান, অধ্যাপক ড. সাজিদুল হক, প্রমুখ সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদুল্লাহ অ্যাকাডেমিক ভবনের সামনে থেকে একটি র্যালি বের হয়। ক্যাম্পাসের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে টিএসসিসির সামনে এসে তা শেষ হয়। এতে আরবি বিভাগের প্রায় চার শতাধিক শিক্ষক-শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।
সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ বেলাল হোসেন। অনুষ্ঠানে প্রবন্ধ পাঠ করেন আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. নিজাম উদ্দীন, অধ্যাপক ড. মো. সেতাউর রহমান ও সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. মনিরুজ্জামান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিভাগটির সভাপতি প্রফেসর ড. মোহাম্মাদ ছবিরুল ইসলাম হাওলাদার। সঞ্চালনা করেন একই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. ছালেকুজ্জামান খান।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, আরবি ভাষা বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন ও সমৃদ্ধশালী একটি ভাষা। ১৮ ডিসেম্বর, ১৯৭৩ সালে জাতিসঙ্ঘের সাধারণ সভার ২৮তম অধিবেশনে এ ভাষাকে দাফতরিক ভাষার স্বীকৃতি দেয়া হয়। এ ভাষার সাহিত্য অত্যন্ত সমৃদ্ধ। বিশ্বের ২২টি দেশের রাষ্ট্রীয় ভাষা আরবি। ইউনেস্কো এই ভাষাকে স্মরণীয় করে রাখতে ১৮ ডিসেম্বরকে বিশ্ব আরবি ভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা দেয়।
সেমিনারে বক্তারা বলেন, বর্তমান বিশ্বে শিক্ষা-সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে আরবি ভাষা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ধর্মীয় বিবেচনা, বৈশ্বিক ও কূটনৈতিক অঙ্গনে এ ভাষা চর্চা অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশের রেমিট্যান্সের বৃহৎ একটি অংশ আরবি ভাষাভাষী মধ্যপ্রাচ্যের দেশ থেকে অর্জন করে। আমাদের শিক্ষার্থীরা যদি আরবি ভাষা শিখতে ও চর্চা করতে পারে তাহলে তারা দেশের উন্নয়নে আরো অবদান রাখতে পারবে।
জাতিসঙ্ঘের ছয়টি ভাষার মধ্যে অন্যতম ভাষা আরবি। কিন্তু দুঃখের বিষয় হলো, আমাদের দেশে আরবি ভাষাকে সেভাবে গুরুত্ব দেয়া হয় না। অথচ একজন শিক্ষার্থী ইচ্ছা করলে এ ভাষা শিখে দেশে এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে গবেষণা করতে পারে। তাই এ ভাষাকে অবহেলা করার সুযোগ নেই। আরবি ভাষা বিস্তারে এজন্য আমাদের সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে।
সেমিনারে আরো বক্তব্য রাখেন ড. এস এম আব্দুস সালাম, ড. মো. মতিউর রহমান, অধ্যাপক ড. আতোয়ার রহমান। এছাড়াও অধ্যাপক ড. শামীমা আখতারা, অধ্যাপক ড. মো. বিলাল হুসাইন, অধ্যাপক ড. জাহিদুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মতিউর রহমান-২, অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ নেসার উদ্দীন, সহযোগী অধ্যাপক ড. আবু সালেহ মুহাম্মদ ত্বহা, অধ্যাপক ড. কামারুজ্জামান, অধ্যাপক ড. সাজিদুল হক, প্রমুখ সেমিনারে উপস্থিত ছিলেন।