২৯ ডিসেম্বর থেকে ১০ জানুয়ারি ভোটের মাঠে সেনা মোতায়েন চেয়ে স্বশস্ত্র বাহিনী বিভাগে চিঠি দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) ইসির উপসচিব আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়।
এরআগে, ১৩ দিনের জন্য সেনা মোতায়েনের জন্য গত ১১ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় সেনাবাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের বৈঠক হয়।
ওই বৈঠকের পর সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান জানিয়েছিলেন অনুমতি মিললে ২৯ ডিসেম্বর থেকেই ভোটের মাঠে নামবে সেনা সদস্যরা।
এরই প্রেক্ষিতে রোববার (১৭ ডিসেম্বর) বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকে ভোটে সেনা মোতায়েনের বিষয়ে অনুরোধ জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
বৈঠক শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের জানান, এ বিষয়ে ইতিবাচক সায় দিয়েছেন রাষ্ট্রপ্রধান। প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে রাষ্ট্রপতি আশ্বাস দেন, সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেবেন তিনি। এ ধারাবাহিকতায় আজ স্বশস্ত্র বাহিনী বিভাগে চিঠি দিলো ইসি।
সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) ইসির উপসচিব আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এই অনুরোধ জানানো হয়।
এরআগে, ১৩ দিনের জন্য সেনা মোতায়েনের জন্য গত ১১ ডিসেম্বর সন্ধ্যায় সেনাবাহিনীর প্রিন্সিপাল স্টাফদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের বৈঠক হয়।
ওই বৈঠকের পর সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার লেফটেন্যান্ট জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান জানিয়েছিলেন অনুমতি মিললে ২৯ ডিসেম্বর থেকেই ভোটের মাঠে নামবে সেনা সদস্যরা।
এরই প্রেক্ষিতে রোববার (১৭ ডিসেম্বর) বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে বৈঠকে ভোটে সেনা মোতায়েনের বিষয়ে অনুরোধ জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।
বৈঠক শেষে ইসি সচিব জাহাংগীর আলম সাংবাদিকদের জানান, এ বিষয়ে ইতিবাচক সায় দিয়েছেন রাষ্ট্রপ্রধান। প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে রাষ্ট্রপতি আশ্বাস দেন, সশস্ত্র বাহিনীর সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেবেন তিনি। এ ধারাবাহিকতায় আজ স্বশস্ত্র বাহিনী বিভাগে চিঠি দিলো ইসি।