রোকনুজ্জামান মানু, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি: ২০০৮ সালে কুড়িগ্রামের উলিপুর পৌরসভার গোবিন্দ জিউ মন্দিরের মূর্তি ও মালামাল চুরির ঘটনা ঘটে। এরপর থেকে পলাতক ছিলেন চুরির সঙ্গে জড়িত চাঁন মিয়া (৫৫)। চাঁন মিয়ার বাড়ি পৌরসভার নারিকেলবাড়ি হায়াৎখাঁ। তিনি ওই গ্রামের আব্দুল লতিফের ছেলে। মামলা দায়েরের পর ২০১৫ সালে আদালত তাকে তিন বছরের সাজা প্রদান করেন। কিন্তু ঘটনার পর থেকে পুলিশের নজর এড়াতে ভিক্ষুকের বেশ ধরে পলাতক ছিলেন বলে জানায় পুলিশ।
অবশেষে দীর্ঘ ৮ বছর পর গত রবিবার রাতে রংপুর নগরীর লালবাগ এলাকায় রাতে পুলিশে জালে ধরা পড়েন সাজাপ্রাপ্ত আসামি চাঁন মিয়া। বিষয়টি নিশ্চিত করেন উলিপুর থানার ওসি গোলাম মর্তুজা।
ওসি জানান, গোবিন্দ জিউ মন্দিরের মূর্তি ও মালামাল চুরির ঘটনায় ২০০৮ সালে মামলা হয়। ২০১৫ সালে মহামান্য আদালত চাঁন মিয়াকে ৩ বছরের সাজা প্রদান করেন। সাজার ভয়ে আসামি বিভিন্ন জেলায় ছদ্মবেশে দীর্ঘ ৮ বছর পলাতক ছিল। তাকে গ্রেপ্তারের পর সোমবার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
অবশেষে দীর্ঘ ৮ বছর পর গত রবিবার রাতে রংপুর নগরীর লালবাগ এলাকায় রাতে পুলিশে জালে ধরা পড়েন সাজাপ্রাপ্ত আসামি চাঁন মিয়া। বিষয়টি নিশ্চিত করেন উলিপুর থানার ওসি গোলাম মর্তুজা।
ওসি জানান, গোবিন্দ জিউ মন্দিরের মূর্তি ও মালামাল চুরির ঘটনায় ২০০৮ সালে মামলা হয়। ২০১৫ সালে মহামান্য আদালত চাঁন মিয়াকে ৩ বছরের সাজা প্রদান করেন। সাজার ভয়ে আসামি বিভিন্ন জেলায় ছদ্মবেশে দীর্ঘ ৮ বছর পলাতক ছিল। তাকে গ্রেপ্তারের পর সোমবার আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।