ফরিদপুরের ভাঙ্গায় প্রেমের প্রস্তাব দেওয়াকে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষে অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। রবিবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় উপজেলার হামেরদী ইউনিয়নের মুনসুরাবাদ বাজারে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্র জানায়, উপজেলার মুনসুরাবাদ গ্রামের শওকত শেখের ছেলে ডেকোরেটর ব্যবসায়ী জুবায়ের শেখ খাপুরা গ্রামের দেলোয়ার শেখের ছেলে রাকিবের আত্মীয় এক স্কুলছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। রাকিব বিষয়টি জানতে পেরে বাধা দেয় এবং জুবায়েরকে খাপুরা গ্রামে আসতে নিষেধ করে।
রবিবার জোবায়ের শেখ খাপুড়া গ্রামের একটি অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে রাকিবের সঙ্গে দেখা হয়। এসময় উভয় বাগবিতণ্ডার পর মারামারি শুরু হয়। জোবায়ের ও রাকিব দুজন বিষয়টি বাড়িতে জানালে দুই গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মুনসুরাবাদ বাজারে জড়ো হয়। তাদের মধ্যে দেশীয় অস্ত্র, ইট পাটকেল নিয়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে দুই পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহতদের মধ্যে রাকিব, সোহাগ ও জুবায়েরকে প্রথমে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে তাদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ভাঙ্গা থানার উপ-পরিদর্শক(এসআই) মনির বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ভাঙ্গা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্র জানায়, উপজেলার মুনসুরাবাদ গ্রামের শওকত শেখের ছেলে ডেকোরেটর ব্যবসায়ী জুবায়ের শেখ খাপুরা গ্রামের দেলোয়ার শেখের ছেলে রাকিবের আত্মীয় এক স্কুলছাত্রীকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। রাকিব বিষয়টি জানতে পেরে বাধা দেয় এবং জুবায়েরকে খাপুরা গ্রামে আসতে নিষেধ করে।
রবিবার জোবায়ের শেখ খাপুড়া গ্রামের একটি অনুষ্ঠান থেকে ফেরার পথে রাকিবের সঙ্গে দেখা হয়। এসময় উভয় বাগবিতণ্ডার পর মারামারি শুরু হয়। জোবায়ের ও রাকিব দুজন বিষয়টি বাড়িতে জানালে দুই গ্রামবাসী দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মুনসুরাবাদ বাজারে জড়ো হয়। তাদের মধ্যে দেশীয় অস্ত্র, ইট পাটকেল নিয়ে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এতে দুই পক্ষের অন্তত ১৫ জন আহত হন। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহতদের মধ্যে রাকিব, সোহাগ ও জুবায়েরকে প্রথমে ভাঙ্গা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে তাদের শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বাকিদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে ভাঙ্গা থানার উপ-পরিদর্শক(এসআই) মনির বলেন, সংঘর্ষের খবর পেয়ে ভাঙ্গা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।