আমিরুল ইসলাম, সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি: প্রায় দীর্ঘদিন ধরে পরিত্যক্ত জরাজীর্ণ অবস্থায় পড়ে থাকা শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করে চলেছে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল ধোপাকান্দি সরকারি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা। বিদ্যালয়টি উপজেলার সদর প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। আজ ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসেও সকালে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা পরিত্যক্ত জরাজীর্ণ এই শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন।
জানা গেছে, উপজেলার একমাত্র সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রায় ৬৬ বছরের পুরোনো ঐতিহ্যবাহী জামতৈল ধোপাকান্দি সরকারি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়টি জাতীয়করন করা হয় ২০১৮ সালে। প্রতিষ্ঠান সরকারি হলেও প্রতিষ্ঠানের শহীদ মিনারের সৌন্দর্য ফিরে আসেনি দীর্ঘদিনেও। নেই কোনো সৌন্দর্যমন্ডিত শহীদ মিনার। প্রায় পরিত্যক্ত জরাজীর্ণ শহীদ মিনারেই চলে দীর্ঘদিন ধরে পুষ্পস্তবক অর্পণ শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলা শহরেই অবস্থিত বিদ্যালয়টি। শহীদ মিনারের চারপাশে ময়লা আবর্জনার স্তূপ। মনে হয় অনেকেই সেই স্তূপে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে থাকেন। শহীদ মিনারের প্লাটফর্মটি ভাঙ্গা পিছনের ইট খসে পড়েছে আর মাঝখানে এবং দেয়ালে ভাঙ্গন ধরেছে। স্তম্ভে ফাটল, শ্যাওলা স্যাত স্যাতে, প্যালেস্তারা খসে পড়েছে রং উঠে গিয়েছে । দেখে মনে হচ্ছে অনেক দিন সংস্কার করা হয়নি। শুধুমাত্র দিবস গুলোয় ফুল দিয়ে কোনোমতে দায় সারছে প্রতিষ্ঠানটি।
বিদ্যালয়টির প্রাক্তন শিক্ষার্থীর অনেকেই বলেন, আমাদের এত সুন্দর একটা প্রতিষ্ঠান যেটা এখন সরকারীকরণ করা হয়েছে অথচ বিদ্যালয়ের ভিতরে শহীদ মিনারের এত জরাজীর্ণ অবস্থা ভাবাই যায় না। আমরা অনেক দূরে চাকরি করি মাঝে মাঝে বিদ্যালয়ের কথা মনে হয় । এলাকায় আসলেই বিদ্যালয় দেখতে চলে আসি অথচ শহীদ মিনারের এই অবস্থা দেখলে মনটা খারাপ হয়ে যায়। আশা করছি দ্রুতই উন্নতি হবে শহীদ মিনারটি।
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ আবু ইয়াহিয়া বলেন, শহিদ মিনারটি গত এক বছর আগে পরিত্যক্ত ঘোষণা করে নতুন করে শহীদ মিনার তৈরি করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সেটা উপজেলা প্রকৌশলী অফিসে আছে। আপাতত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিভিন্ন দিবস পালন করেছি।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তরে প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, এখন কি অবস্থায় আছে বলতে পারছি না।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীন সুলতানা প্রোগ্রামে ব্যস্ত থাকায় বলেন, আমি বিষয়টি দেখছি।
জানা গেছে, উপজেলার একমাত্র সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়টি ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রায় ৬৬ বছরের পুরোনো ঐতিহ্যবাহী জামতৈল ধোপাকান্দি সরকারি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়টি জাতীয়করন করা হয় ২০১৮ সালে। প্রতিষ্ঠান সরকারি হলেও প্রতিষ্ঠানের শহীদ মিনারের সৌন্দর্য ফিরে আসেনি দীর্ঘদিনেও। নেই কোনো সৌন্দর্যমন্ডিত শহীদ মিনার। প্রায় পরিত্যক্ত জরাজীর্ণ শহীদ মিনারেই চলে দীর্ঘদিন ধরে পুষ্পস্তবক অর্পণ শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলা শহরেই অবস্থিত বিদ্যালয়টি। শহীদ মিনারের চারপাশে ময়লা আবর্জনার স্তূপ। মনে হয় অনেকেই সেই স্তূপে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে থাকেন। শহীদ মিনারের প্লাটফর্মটি ভাঙ্গা পিছনের ইট খসে পড়েছে আর মাঝখানে এবং দেয়ালে ভাঙ্গন ধরেছে। স্তম্ভে ফাটল, শ্যাওলা স্যাত স্যাতে, প্যালেস্তারা খসে পড়েছে রং উঠে গিয়েছে । দেখে মনে হচ্ছে অনেক দিন সংস্কার করা হয়নি। শুধুমাত্র দিবস গুলোয় ফুল দিয়ে কোনোমতে দায় সারছে প্রতিষ্ঠানটি।
বিদ্যালয়টির প্রাক্তন শিক্ষার্থীর অনেকেই বলেন, আমাদের এত সুন্দর একটা প্রতিষ্ঠান যেটা এখন সরকারীকরণ করা হয়েছে অথচ বিদ্যালয়ের ভিতরে শহীদ মিনারের এত জরাজীর্ণ অবস্থা ভাবাই যায় না। আমরা অনেক দূরে চাকরি করি মাঝে মাঝে বিদ্যালয়ের কথা মনে হয় । এলাকায় আসলেই বিদ্যালয় দেখতে চলে আসি অথচ শহীদ মিনারের এই অবস্থা দেখলে মনটা খারাপ হয়ে যায়। আশা করছি দ্রুতই উন্নতি হবে শহীদ মিনারটি।
বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোঃ আবু ইয়াহিয়া বলেন, শহিদ মিনারটি গত এক বছর আগে পরিত্যক্ত ঘোষণা করে নতুন করে শহীদ মিনার তৈরি করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সেটা উপজেলা প্রকৌশলী অফিসে আছে। আপাতত পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করে শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিভিন্ন দিবস পালন করেছি।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকৌশলী অধিদপ্তরে প্রকৌশলী আবদুল্লাহ আল মামুন বলেন, এখন কি অবস্থায় আছে বলতে পারছি না।
এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীন সুলতানা প্রোগ্রামে ব্যস্ত থাকায় বলেন, আমি বিষয়টি দেখছি।