কুষ্টিয়া প্রতিনিধি: কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে দাদার ভ্যান গাড়ি নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হওয়ার ছয়দিন পরে পার্শ্ববর্তী এলাকার মাঠের মধ্যে একটি মেহেগুনি বাগান থেকে অর্ধগলিত অবস্থায় উদ্ধার হল শাহিন আলী (১১) নামের এক স্কুল ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। রবিবার (১৭ ডিসেম্বর) সকালে দৌলতপুর উপজেলা আদাবাড়িয়া মধ্য মাঠ শাহিনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।
শাহিন আলী উপজেলার আদাবাড়িয়া ইউনিয়নের তেকালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র ও একই গ্রামের প্রবাসী সানের আলীর ছেলে।
অর্ধগলিত ওই মরাদেহটির পরনের জামা-কাপড় দেখে এটি স্কুল ছাত্র শাহিনের মরাদেহ বলে নিশ্চিত করেছেন তার পরিবার। ওই স্কুল ছাত্রের পরিবার ও এলাকাবাসী জানা যায়, (গত ১১ ডিসেম্বর) বিকাল ৪ টার দিকে স্কুল ছাত্র শাহিন আলি তার দাদার ব্যাটারি চালিত পাখি ভ্যান নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। অনেক খোঁজাখুঁজি করে শাহিনকে না পেয়ে পরদিন (১২ ডিসেম্বর) দৌলতপুর থানায় একটি জিডি করে তার পরিবার।
পরিবারের লোকজনের ধারণা ভ্যান গাড়িটি ছিনতাই করে নিয়ে যাওয়ার সময় ছিনতাইকারীরা শাহিনকে হত্যা করে মাঠের মধ্যে ফেলে দিয়েছে।
উদ্ধার হওয়া মরদেহটি পচে যাওয়ার কারণে পরিচয় নিশ্চিত করতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম। তবে মরদেহটি স্কুল ছাত্র শাহিনের বলে নিশ্চিত করেছেন আদাবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল বাকি।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন দৌলতপুর-ভেড়ামারা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহসিন আল-মুরাদ।
শাহিন আলী উপজেলার আদাবাড়িয়া ইউনিয়নের তেকালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর ছাত্র ও একই গ্রামের প্রবাসী সানের আলীর ছেলে।
অর্ধগলিত ওই মরাদেহটির পরনের জামা-কাপড় দেখে এটি স্কুল ছাত্র শাহিনের মরাদেহ বলে নিশ্চিত করেছেন তার পরিবার। ওই স্কুল ছাত্রের পরিবার ও এলাকাবাসী জানা যায়, (গত ১১ ডিসেম্বর) বিকাল ৪ টার দিকে স্কুল ছাত্র শাহিন আলি তার দাদার ব্যাটারি চালিত পাখি ভ্যান নিয়ে বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। অনেক খোঁজাখুঁজি করে শাহিনকে না পেয়ে পরদিন (১২ ডিসেম্বর) দৌলতপুর থানায় একটি জিডি করে তার পরিবার।
পরিবারের লোকজনের ধারণা ভ্যান গাড়িটি ছিনতাই করে নিয়ে যাওয়ার সময় ছিনতাইকারীরা শাহিনকে হত্যা করে মাঠের মধ্যে ফেলে দিয়েছে।
উদ্ধার হওয়া মরদেহটি পচে যাওয়ার কারণে পরিচয় নিশ্চিত করতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম। তবে মরদেহটি স্কুল ছাত্র শাহিনের বলে নিশ্চিত করেছেন আদাবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল বাকি।
ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন দৌলতপুর-ভেড়ামারা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মহসিন আল-মুরাদ।