আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চূড়ান্ত পর্যায়ে ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের জন্য ছয়টি আসন ছেড়েছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টিকে ছাড় দেওয়া হয়েছে ২৬ আসনে। বাকি ২৬৩ আসনে নৌকা প্রতীকে লড়বেন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা।
আজ রবিবার ১৭ ডিসেম্বর বিকেলে নির্বাচন কমিশনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এই তথ্য জানান আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।
তিনি জানান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বিষয়ে দলের সিদ্ধান্ত জানাতে এসেছেন। আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনের মধ্যে প্রথমে ২৯৮ আসনে নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করে৷ পরে ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের ছয়টি আসন ছাড়া হয়। বিপ্লব বড়ুয়া জানান, জাতীয় পার্টিকে ছাড় দেওয়া হয়েছে ২৬টি আসনে৷ গত সংসদেও সমপরিমাণ আসন পেয়েছিল জাতীয় পার্টি।
দেখে নিন ১৪ দলের ছাড় পেয়েছেন যারা- বগুড়া-৪ আসনে জাসদ প্রার্থী এ, কে, এম রেজাউল করিম তানসেন, রাজশাহী-২ আসনে বাংলাদেশ ওয়াকার্স পার্টির ফজলে হোসেন বাদশা, কুষ্টিয়া-২ আসনে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, বরিশাল-২ বাংলাদেশ ওয়াকার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, পিরোজপুর-২ আসনে জাতীয় পার্টির (মঞ্জু) আনোয়ার হোসেন এবং লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে জাসদ প্রার্থী মোশারফ হোসেন।
জাপাকে ছাড় দেওয়া হয়েছে যেসব আসনে- ঢাকা-১৮ শেরিফা কাদের, ঠাকুরগাঁও-৩ হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, কিশোরগঞ্জ-৩ মুজিবুল হক চুন্নু, রংপুর-১ হোসেন মকবুল শাহরিয়ার, রংপুর-৩ জি এম কাদের, নীলফামারী-৪ আহসান আদেলুর রহমান, কুড়িগ্রাম-১ মুস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ পনির উদ্দিন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-৫ সেলিম ওসমান।
গাইবান্ধা-১ শামীম হায়দার পাটোয়ারী, গাইবান্ধা-২ আব্দুর রশিদ সরকার, সিলেট-৩ আতিকুর রহমান, নীলফামারী-৩ রানা মোহাম্মদ সোহেল, বগুড়া-৩ নুরুল ইসলাম তালুকদার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আব্দুল হামিদ, চট্টগ্রাম-৮ সুলায়মান আলম শেঠ। বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, সাতক্ষীরা-২ মো. আশরাফুজ্জামান,
ফেনী-৩ মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, পটুয়াখালী-১ এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, ময়মনসিংহ-৫ সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম। পিরোজপুর-৩ মাশরেকুল আজম রবি, হবিগঞ্জ-১ আব্দুল মুনিম চৌধুরী, মানিকগঞ্জ-১ জহিরুল আলম রুবেল এবং বরিশাল-৩ আসনে গোলাম কিবরিয়া টিপু।
আজ রবিবার ১৭ ডিসেম্বর বিকেলে নির্বাচন কমিশনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এই তথ্য জানান আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া।
তিনি জানান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের বিষয়ে দলের সিদ্ধান্ত জানাতে এসেছেন। আওয়ামী লীগ ৩০০ আসনের মধ্যে প্রথমে ২৯৮ আসনে নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করে৷ পরে ১৪ দলীয় জোটের শরিকদের ছয়টি আসন ছাড়া হয়। বিপ্লব বড়ুয়া জানান, জাতীয় পার্টিকে ছাড় দেওয়া হয়েছে ২৬টি আসনে৷ গত সংসদেও সমপরিমাণ আসন পেয়েছিল জাতীয় পার্টি।
দেখে নিন ১৪ দলের ছাড় পেয়েছেন যারা- বগুড়া-৪ আসনে জাসদ প্রার্থী এ, কে, এম রেজাউল করিম তানসেন, রাজশাহী-২ আসনে বাংলাদেশ ওয়াকার্স পার্টির ফজলে হোসেন বাদশা, কুষ্টিয়া-২ আসনে জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, বরিশাল-২ বাংলাদেশ ওয়াকার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, পিরোজপুর-২ আসনে জাতীয় পার্টির (মঞ্জু) আনোয়ার হোসেন এবং লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে জাসদ প্রার্থী মোশারফ হোসেন।
জাপাকে ছাড় দেওয়া হয়েছে যেসব আসনে- ঢাকা-১৮ শেরিফা কাদের, ঠাকুরগাঁও-৩ হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, কিশোরগঞ্জ-৩ মুজিবুল হক চুন্নু, রংপুর-১ হোসেন মকবুল শাহরিয়ার, রংপুর-৩ জি এম কাদের, নীলফামারী-৪ আহসান আদেলুর রহমান, কুড়িগ্রাম-১ মুস্তাফিজুর রহমান, কুড়িগ্রাম-২ পনির উদ্দিন আহমেদ, নারায়ণগঞ্জ-৫ সেলিম ওসমান।
গাইবান্ধা-১ শামীম হায়দার পাটোয়ারী, গাইবান্ধা-২ আব্দুর রশিদ সরকার, সিলেট-৩ আতিকুর রহমান, নীলফামারী-৩ রানা মোহাম্মদ সোহেল, বগুড়া-৩ নুরুল ইসলাম তালুকদার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আব্দুল হামিদ, চট্টগ্রাম-৮ সুলায়মান আলম শেঠ। বগুড়া-২ শরিফুল ইসলাম জিন্নাহ, সাতক্ষীরা-২ মো. আশরাফুজ্জামান,
ফেনী-৩ মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম-৫ আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, পটুয়াখালী-১ এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, ময়মনসিংহ-৫ সালাহ উদ্দিন আহমেদ মুক্তি, ময়মনসিংহ-৮ ফখরুল ইমাম। পিরোজপুর-৩ মাশরেকুল আজম রবি, হবিগঞ্জ-১ আব্দুল মুনিম চৌধুরী, মানিকগঞ্জ-১ জহিরুল আলম রুবেল এবং বরিশাল-৩ আসনে গোলাম কিবরিয়া টিপু।