এবার রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন ডিমের দাম বৃদ্ধিতে জাতির কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ভার্চুয়াল সম্মেলনে প্রশ্নোত্তর পর্বে ইরিনা আকোপোভা নামে এক পেনশনভোগী নারী ডিমের অস্বাভাবিক দাম সম্পর্কে অভিযোগ করলে পুতিন দুঃখ প্রকাশ করেন।
সেই প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরিনা তার রান্নাঘর থেকে সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুতিনের সঙ্গে যুক্ত হন। তিনি ডিম ও মুরগীর মাংসের আকাশচুম্বী দাম সম্পর্কে পুতিনের কাছে অভিযোগ করেন। ইরিনা বলেন, আমরা পেনশন থেকে যে টাকা পাই, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে এ অর্থ দিয়ে চলা এখন প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এদিকে তার এমন প্রশ্ন থেকে রাশিয়ার জীবনযাত্রার ব্যয় সম্পর্কে সাধারণ নাগরিকদের উদ্বেগ ফুটে উঠেছে। অবশ্য, অকপটে সরকারের ব্যর্থতা স্বীকার করে পুতিন বলেন, ‘আমি এ জন্য ক্ষমা চাইছি। এটা সরকারের সম্মিলিত ভুল। আমি কথা দিচ্ছি ভবিষ্যতে এমন ভুল আর হবে না।’
রুশ সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আগামী বছরের প্রথমার্ধে ১২০ কোটি ডিম আমদানি করে ডিমের দামে লাগাম টানা হবে। বৃহস্পতিবারের অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির কাছে যারা বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে এসেছেন, তাদের মধ্যে কয়েকজন তাৎক্ষণিক সমাধান পেয়েছেন।
সেই প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরিনা তার রান্নাঘর থেকে সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে পুতিনের সঙ্গে যুক্ত হন। তিনি ডিম ও মুরগীর মাংসের আকাশচুম্বী দাম সম্পর্কে পুতিনের কাছে অভিযোগ করেন। ইরিনা বলেন, আমরা পেনশন থেকে যে টাকা পাই, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির কারণে এ অর্থ দিয়ে চলা এখন প্রায় অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এদিকে তার এমন প্রশ্ন থেকে রাশিয়ার জীবনযাত্রার ব্যয় সম্পর্কে সাধারণ নাগরিকদের উদ্বেগ ফুটে উঠেছে। অবশ্য, অকপটে সরকারের ব্যর্থতা স্বীকার করে পুতিন বলেন, ‘আমি এ জন্য ক্ষমা চাইছি। এটা সরকারের সম্মিলিত ভুল। আমি কথা দিচ্ছি ভবিষ্যতে এমন ভুল আর হবে না।’
রুশ সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, আগামী বছরের প্রথমার্ধে ১২০ কোটি ডিম আমদানি করে ডিমের দামে লাগাম টানা হবে। বৃহস্পতিবারের অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির কাছে যারা বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে এসেছেন, তাদের মধ্যে কয়েকজন তাৎক্ষণিক সমাধান পেয়েছেন।