আজ পঞ্চপড়ের তেঁতুলিয়ায় দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি রেকর্ড করা হয়েছে। আজ শনিবার ১৬ ডিসেম্বর তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক রোকনুজ্জামান রোকন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এ সময় তিনি জানান, সকাল ৯ টায় সর্বনিম্ন ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। শুক্রবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল পর্যন্ত মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে চলে।
এদিকে আবহাওয়া অফিস ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয় ঘনকুয়াশা আর উত্তরের হিমশীতল বাতাস। এ সময় কনকনে শীত অনুভূত হয়। রাতভর বয়ে চলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। চলতি সপ্তাহে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আরও কমে আসবে।
এদিকে কনকনে শীতে খেটে খাওয়া মানুষের চরম দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে সকালে কাজে যোগ কৃষি শ্রমিক, চা শ্রমিক, দিনমজুর থেকে নিম্ন আয়ের মানুষদের দুর্ভোগ বেড়েছে।
এদিকে উপজেলা সদরের শিংপাড়া এলাকা কৃষি শ্রমিক হাবিবুর রহমান বলেন, রাতভর বৃষ্টির ফোটার মতো শিশির পড়েছে। সকাল ৮ টা পর্যন্ত কনকনে শীত ছিল। হাত-পা বরফের মত ঠান্ডা হয়ে যায়।
এ সময় তিনি জানান, সকাল ৯ টায় সর্বনিম্ন ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। শুক্রবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তবে শুক্রবার (১৫ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা থেকে শনিবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল পর্যন্ত মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বয়ে চলে।
এদিকে আবহাওয়া অফিস ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শুক্রবার সন্ধ্যার পর থেকে শুরু হয় ঘনকুয়াশা আর উত্তরের হিমশীতল বাতাস। এ সময় কনকনে শীত অনুভূত হয়। রাতভর বয়ে চলে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। চলতি সপ্তাহে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আরও কমে আসবে।
এদিকে কনকনে শীতে খেটে খাওয়া মানুষের চরম দুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে সকালে কাজে যোগ কৃষি শ্রমিক, চা শ্রমিক, দিনমজুর থেকে নিম্ন আয়ের মানুষদের দুর্ভোগ বেড়েছে।
এদিকে উপজেলা সদরের শিংপাড়া এলাকা কৃষি শ্রমিক হাবিবুর রহমান বলেন, রাতভর বৃষ্টির ফোটার মতো শিশির পড়েছে। সকাল ৮ টা পর্যন্ত কনকনে শীত ছিল। হাত-পা বরফের মত ঠান্ডা হয়ে যায়।