নির্বাচনে যদি অনিয়ম হয় গণপ্রতিনিধিত্ব সংশোধন আইনে গেজেট প্রকাশের পর পুরো নির্বাচন বাতিল করা ক্ষমতা সংক্রান্ত যে সংশোধী প্রস্তাব দিয়েছিলো নির্বাচন কমিশন তাতে মন্ত্রীসভা সায় দেয়নি। বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মন্ত্রিসভার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বিকেলে বৈঠক শেষে মন্ত্রীপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সচিবালয়ে ব্রিফিং করেন। সেখানে তিনি বলেন, যে সব কেন্দ্রে অনিয়ন হবে নির্বাচন কমিশন শুধু সেই সব কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করতে পারবে, এমন বিধান রেখে ‘গণপ্রতিনিধিত্ব (সংশোধন) আইন ২০২৩’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
নির্বাচনের ফলাফলের প্রজ্ঞাপন (গেজেট) হওয়ার পরও প্রয়োজনে নির্বাচন বাতিল করার ক্ষমতা চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ জন্য জাতীয় নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) সংশোধনী আনার যে প্রস্তাব ইসি দিয়েছিল
আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও), ১৯৭২-এ বড় সংশোধনী প্রস্তাব চূড়ান্ত করে ইসি। চূড়ান্ত খসড়া প্রস্তাব অনুযায়ী, নির্বাচন চলাকালে কোনো ভোটকেন্দ্রে বড় ধরনের অনিয়ম, কারসাজি ও ভোট প্রক্রিয়ায় বাধা দেওয়ার প্রমাণ পেলে ইসি সেই কেন্দ্রের ভোট বা ফল বাতিল করে পুনরায় ভোট গ্রহণের নির্দেশ দিতে পারবে। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের বেসরকারি ফল প্রকাশের পরও এই ক্ষমতা প্রয়োগ করা যাবে। যদিও প্রাথমিক সংশোধনী প্রস্তাবে ইসি পুরো আসনের নির্বাচন বা ফল বাতিলের ক্ষমতা চেয়েছিল।
বিকেলে বৈঠক শেষে মন্ত্রীপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সচিবালয়ে ব্রিফিং করেন। সেখানে তিনি বলেন, যে সব কেন্দ্রে অনিয়ন হবে নির্বাচন কমিশন শুধু সেই সব কেন্দ্রের ফলাফল বাতিল করতে পারবে, এমন বিধান রেখে ‘গণপ্রতিনিধিত্ব (সংশোধন) আইন ২০২৩’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
নির্বাচনের ফলাফলের প্রজ্ঞাপন (গেজেট) হওয়ার পরও প্রয়োজনে নির্বাচন বাতিল করার ক্ষমতা চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ জন্য জাতীয় নির্বাচনসংক্রান্ত আইন গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশে (আরপিও) সংশোধনী আনার যে প্রস্তাব ইসি দিয়েছিল
আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও), ১৯৭২-এ বড় সংশোধনী প্রস্তাব চূড়ান্ত করে ইসি। চূড়ান্ত খসড়া প্রস্তাব অনুযায়ী, নির্বাচন চলাকালে কোনো ভোটকেন্দ্রে বড় ধরনের অনিয়ম, কারসাজি ও ভোট প্রক্রিয়ায় বাধা দেওয়ার প্রমাণ পেলে ইসি সেই কেন্দ্রের ভোট বা ফল বাতিল করে পুনরায় ভোট গ্রহণের নির্দেশ দিতে পারবে। সংশ্লিষ্ট কেন্দ্রের বেসরকারি ফল প্রকাশের পরও এই ক্ষমতা প্রয়োগ করা যাবে। যদিও প্রাথমিক সংশোধনী প্রস্তাবে ইসি পুরো আসনের নির্বাচন বা ফল বাতিলের ক্ষমতা চেয়েছিল।