আজ সকালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেছেন, বিজয় দিবসের মিছিলে নির্বাচনের বিরুদ্ধে কোনো কথা বলা যাবে না। আজ শনিবার ১৬ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৮টায় রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
এ সময় বিএনপির বিজয় র্যালি নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে আসাদুজ্জামান খান বলেন, নির্বাচনবিরোধী কোনো কর্মকাণ্ড করা যাবে না- এমন নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। বিজয়ের আনন্দ প্রকাশে সবার অধিকার রয়েছে। তাই আমরা এই বিজয়ের দিনে কাউকে মানা করছি না। তবে সংযতভাবে চলতে হবে; শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করতে হবে। ভোটবিরোধী কর্মকাণ্ড চালালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেবে।
তিনি আরও বলেন, তাদের বলা হয়েছে একটি রোডম্যাপ তৈরি করে বিজয় র্যালি করার জন্য। সে অনুযায়ী আমাদের ডিএমপি কমিশনার তাদের অনুমতি দিয়েছেন। যাতে শান্তিপূর্ণ একটি র্যালি করা যায়। তারা স্থান উল্লেখ করেছেন এবং সেটি যেন অনুসরণ করেই তারা করেন।
এদিকে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত নির্বাচনবিরোধী যে কোনো ধরনের সভা-সমাবেশ করা যাবে না বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, যদি কেউ ১৮ ডিসেম্বরের পর ইসির নির্দেশনা না মেনে আইনলঙ্ঘন ও সহিংসতা করে তাদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেবে।
এ সময় বিএনপির বিজয় র্যালি নিয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে আসাদুজ্জামান খান বলেন, নির্বাচনবিরোধী কোনো কর্মকাণ্ড করা যাবে না- এমন নির্দেশনা দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। বিজয়ের আনন্দ প্রকাশে সবার অধিকার রয়েছে। তাই আমরা এই বিজয়ের দিনে কাউকে মানা করছি না। তবে সংযতভাবে চলতে হবে; শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করতে হবে। ভোটবিরোধী কর্মকাণ্ড চালালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেবে।
তিনি আরও বলেন, তাদের বলা হয়েছে একটি রোডম্যাপ তৈরি করে বিজয় র্যালি করার জন্য। সে অনুযায়ী আমাদের ডিএমপি কমিশনার তাদের অনুমতি দিয়েছেন। যাতে শান্তিপূর্ণ একটি র্যালি করা যায়। তারা স্থান উল্লেখ করেছেন এবং সেটি যেন অনুসরণ করেই তারা করেন।
এদিকে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত নির্বাচনবিরোধী যে কোনো ধরনের সভা-সমাবেশ করা যাবে না বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, যদি কেউ ১৮ ডিসেম্বরের পর ইসির নির্দেশনা না মেনে আইনলঙ্ঘন ও সহিংসতা করে তাদের বিরুদ্ধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কঠোর ব্যবস্থা নেবে।