মোঃ শাহীন আলম, তালতলী প্রতিনিধি: বরগুনার তালতলীতে কর্তৃপক্ষের সাড়া না পেয়ে ব্যক্তিগতভাবে নিজেদের অর্থায়নে খাল খনন করছে গ্রামবাসী।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের শিকারি পাড়া ও মোমে পাড়া দুই গ্রামের মাঝে অবস্থিত মোমে পাড়া খালটি সম্পূর্ণ সরল জমিতে রুপান্তরিত হয়েছে।
গ্রামের কৃষকরা পরবর্তী বছর ভালো ফলনের আশায় নিজেদের খরচে প্রায় ১ কিঃমিঃ খাল খনন করেছে। গ্রামবাসীদের সহযোগিতা করছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ আনোয়ার হোসাইন খাঁন।
স্থানীয় কৃষক হোসেন ফকির সহ একাধিক কৃষক জানান, এই এলাকার আশেপাশে কোন সরকারি খাল না থাকায় প্রায় ১২ শ একর কৃষি জমির পানি নিষ্কাশন হতো এই খালটি দিয়ে।
কয়েক বছর পূর্বে এই খালটি খননের অভাবে ভরাট হয়ে গিয়ে ছিল। যার কারণে আশেপাশে কৃষি জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা ছিল না। এজন্য বছরে একবার ফসল তুলে সন্তুষ্ট থাকতে হতো। বিভিন্ন সময় জনপ্রতিনিধিদের কাছে বললেও খালটি ক্ষননের কোন সুরাহা হয়নি। এরপর দীর্ঘদিন ধরে বরগুনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্ম-কর্তাদের কাছে খালটি সংস্কারের জন্য তাগাদা দিলেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্ম-কর্তারা খাল সংস্কারের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। তাই নিজেদের জমির ফসল বাঁচাতে ও আগামী বছর ভালো ভাবে ফসল তৈরি করতে এই খালটি খননের কাজ করছি।এই খাল খননের ফলে বছরে তিনবার ফসল তুলতে পারবো বলে আশা করছি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ আনোয়ার হোসাইন খাঁন বলেন, বিভিন্ন দপ্তরের লোকজনদের অত্র এলাকার কৃষকদের কথা বারবার বলা সত্ত্বেও দপ্তরের লোকজন বিষয়টি কর্ণপাত করেননি, তাই এবার কৃষকদের নিয়ে পরামর্শ করে গ্রামবাসীদের অর্থায়নে এই খালটি খননের কাজ চলছে। যে টাকা আছে তাতে এই এক কিলোমিটারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে হবে। আরো কিছু টাকা পেলে ২ কিলোমিটার খনন সম্ভব হতো এই খালটি, ৫০ ফুট খালটি বর্তমানে আমরা ১০ ফুট খনন করছি। আশা করি কৃষকদের মুখে এবার হাসি ফুটবে। আর গ্রাম বাসীদের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আকুল আবেদন এই খালটি যেন বড় করে খনন করা হয় তাহলে এই এলাকা কৃষিতে ভরে যাবে, আর কৃষকদের মুখে ফুটবে হাসি।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, উপজেলার বড়বগী ইউনিয়নের শিকারি পাড়া ও মোমে পাড়া দুই গ্রামের মাঝে অবস্থিত মোমে পাড়া খালটি সম্পূর্ণ সরল জমিতে রুপান্তরিত হয়েছে।
গ্রামের কৃষকরা পরবর্তী বছর ভালো ফলনের আশায় নিজেদের খরচে প্রায় ১ কিঃমিঃ খাল খনন করেছে। গ্রামবাসীদের সহযোগিতা করছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ আনোয়ার হোসাইন খাঁন।
স্থানীয় কৃষক হোসেন ফকির সহ একাধিক কৃষক জানান, এই এলাকার আশেপাশে কোন সরকারি খাল না থাকায় প্রায় ১২ শ একর কৃষি জমির পানি নিষ্কাশন হতো এই খালটি দিয়ে।
কয়েক বছর পূর্বে এই খালটি খননের অভাবে ভরাট হয়ে গিয়ে ছিল। যার কারণে আশেপাশে কৃষি জমি থেকে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা ছিল না। এজন্য বছরে একবার ফসল তুলে সন্তুষ্ট থাকতে হতো। বিভিন্ন সময় জনপ্রতিনিধিদের কাছে বললেও খালটি ক্ষননের কোন সুরাহা হয়নি। এরপর দীর্ঘদিন ধরে বরগুনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্ম-কর্তাদের কাছে খালটি সংস্কারের জন্য তাগাদা দিলেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্ম-কর্তারা খাল সংস্কারের কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করেনি। তাই নিজেদের জমির ফসল বাঁচাতে ও আগামী বছর ভালো ভাবে ফসল তৈরি করতে এই খালটি খননের কাজ করছি।এই খাল খননের ফলে বছরে তিনবার ফসল তুলতে পারবো বলে আশা করছি।
স্থানীয় ইউপি সদস্য মোঃ আনোয়ার হোসাইন খাঁন বলেন, বিভিন্ন দপ্তরের লোকজনদের অত্র এলাকার কৃষকদের কথা বারবার বলা সত্ত্বেও দপ্তরের লোকজন বিষয়টি কর্ণপাত করেননি, তাই এবার কৃষকদের নিয়ে পরামর্শ করে গ্রামবাসীদের অর্থায়নে এই খালটি খননের কাজ চলছে। যে টাকা আছে তাতে এই এক কিলোমিটারের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে হবে। আরো কিছু টাকা পেলে ২ কিলোমিটার খনন সম্ভব হতো এই খালটি, ৫০ ফুট খালটি বর্তমানে আমরা ১০ ফুট খনন করছি। আশা করি কৃষকদের মুখে এবার হাসি ফুটবে। আর গ্রাম বাসীদের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে আকুল আবেদন এই খালটি যেন বড় করে খনন করা হয় তাহলে এই এলাকা কৃষিতে ভরে যাবে, আর কৃষকদের মুখে ফুটবে হাসি।