২০২২ কাতারে মরুর বুকে ছয়টি জার্সি গায়ে ফুটবল বিশ্বকাপের ম্যাচগুলো খেলেছিলেন লিওনেল মেসি। আর্জেন্টাইন মহাতারকার বিশ্বকাপ জয়ের জার্সিগুলো নিলামে ৭৮ লাখ মার্কিন ডলারে বিক্রি হয়েছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ ৮৫ কোটি ৩৭ লাখ ১৯ হাজার ৩৬০ টাকা।
এর আগে মেসির কোনো জার্সি এত দামে বিক্রি হয়নি। সবশেষ গত বছর তার একটি জার্সি ৪.৫ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয়েছিল। ২০১৭ সালের এল ক্লাসিকোর ম্যাচে এলএম টেনের বার্সেলোনার সেই বিখ্যাত জার্সি নিলামে এমন চড়া দাম পায়।
এদিকে নিউ ইয়র্কের সোথেবি’স নিলামে মেসির জার্সিগুলো তোলা হয়। তিন দফায় দাম বেড়ে শেষ পর্যন্ত ৭৮ লাখ মার্কিন ডলারে সেগুলোর বিক্রি চূড়ান্ত হয়। এর মধ্যে ফ্রান্সের বিপক্ষে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচেরও জার্সিও রয়েছে।
গত ২০ নভেম্বর ৩৬ বর্ষী ফুটবলার নিজেই ঘোষণা দিয়েছিলেন, বিশ্বকাপের ফাইনালসহ তার মোট ছয়টি ম্যাচের জার্সি নিলামে উঠতে যাচ্ছে। পোল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ ছাড়া বাকি সব ম্যাচের জার্সিই নিলামে উঠবে। বার্সেলোনার শিশু হাসপাতালে জার্সি বিক্রির টাকা দান করা হবে ।
আর এ ঘোষণার পর থেকেই শুরু হয় আগ্রহী ক্রেতাদের তোড়জোড়। শেষ পর্যন্ত সোথেবের আয়োজিত অনলাইন নিলামে ৭৮ লাখ ডলারে জার্সিগুলো কিনে নেন এক ক্রেতা।
এর আগে মেসির কোনো জার্সি এত দামে বিক্রি হয়নি। সবশেষ গত বছর তার একটি জার্সি ৪.৫ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি হয়েছিল। ২০১৭ সালের এল ক্লাসিকোর ম্যাচে এলএম টেনের বার্সেলোনার সেই বিখ্যাত জার্সি নিলামে এমন চড়া দাম পায়।
এদিকে নিউ ইয়র্কের সোথেবি’স নিলামে মেসির জার্সিগুলো তোলা হয়। তিন দফায় দাম বেড়ে শেষ পর্যন্ত ৭৮ লাখ মার্কিন ডলারে সেগুলোর বিক্রি চূড়ান্ত হয়। এর মধ্যে ফ্রান্সের বিপক্ষে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচেরও জার্সিও রয়েছে।
গত ২০ নভেম্বর ৩৬ বর্ষী ফুটবলার নিজেই ঘোষণা দিয়েছিলেন, বিশ্বকাপের ফাইনালসহ তার মোট ছয়টি ম্যাচের জার্সি নিলামে উঠতে যাচ্ছে। পোল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচ ছাড়া বাকি সব ম্যাচের জার্সিই নিলামে উঠবে। বার্সেলোনার শিশু হাসপাতালে জার্সি বিক্রির টাকা দান করা হবে ।
আর এ ঘোষণার পর থেকেই শুরু হয় আগ্রহী ক্রেতাদের তোড়জোড়। শেষ পর্যন্ত সোথেবের আয়োজিত অনলাইন নিলামে ৭৮ লাখ ডলারে জার্সিগুলো কিনে নেন এক ক্রেতা।