, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ , ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


নানা আয়োজনে ‘৪৫তম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ পালিত

  • আপলোড সময় : ২২-১১-২০২৩ ০৫:৪৩:৩৩ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২২-১১-২০২৩ ০৫:৪৩:৩৩ অপরাহ্ন
নানা আয়োজনে ‘৪৫তম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় দিবস’ পালিত
ইবি প্রতিনিধি: নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ৪৫তম দিবস পালিত হয়েছে। বুধবার (২২ নভেম্বর) পতাকা উত্তোলন, আনন্দ র‍্যালি, কেক কাটা এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে দিবসটি উদযাপন করা হয়।

এদিন সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ভবন চত্বরে  জাতীয় পতাকা করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পতাকা উত্তোলন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান। এসময় কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া ও ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসানসহ বিভিন্ন অনুষদের ডিন, সভাপতি, হল প্রাধ্যক্ষ, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

পতাকা উত্তোলন শেষে উপাচার্যের নেতৃত্বে শান্তির প্রতীক পায়রা ও আনন্দের প্রতীক বেলুন উড়িয়ে আনন্দ র‍্যালি শুরু হয়। র‍্যালিটি ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুজিব ম্যুরালের পাদদেশে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়।

শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন শেষে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদাৎ হোসেন আজাদের সভাপতিত্বে বিশবীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান মিলনায়তনে আলোচনা সভা, কেক কাটা, স্টুডেন্টস ই-পেমেন্ট উদ্বোধন এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, ৪৪ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক ব্যর্থতা ও সফলতা রয়েছে। আমি বিশ্বাস করি আগামী ১ থেকে দেড় বছরের মধ্যে এর ব্যাপক পরিবর্তন সাধিত হবে। এরই ধারাবাহিকতায় আজকের এই শুভ দিনে স্টুডেন্টস ই-পেমেন্টের উদ্বোধন করতে যাচ্ছি। যা স্মার্ট বাংলাদেশে এক ধাপ পা বাড়িয়ে দেয়া। 

তিনি বলেন, আমাদের গর্বের জায়গা অনেক কিন্তু আমরা যদি আত্নসমালোচলা করে এই গর্বটা করি তবেই বিশ্ববিদ্যালয় সমৃদ্ধ হবে। আমরা যাদের কে পাঠদান করাচ্ছি। তাদের মধ্যে সম্ভাবনা রয়েছে, তাদের কে সুযোগ দিলে তারা অনেক দূর এগিয়ে যাবে। আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৩৭টি উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলমান এর মধ্যে ১১টি ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়ে গেছে। আগামী এক বছরের মধ্যে আমরা ৭৫ শতাংশ থেকে ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থীদের আবাসনের ব্যবস্থা করতে পারব বলে আশা আশা করছি।

তিনি আরও বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বশেষ ২০১৮ সালে সমাবর্তন হয়েছে। আশাকরি আগামী ২০২৪ সালে সমাবর্তনের আয়োজনের করবো এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থাপনার কাজ সম্পন্ন করবো। যাতে সে সময় বাইরে থেকে যারা আসবে তারা  বুঝতে পারে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় কোন পর্যায়ে আছে। 

উল্লেখ্য, অনুষ্ঠান শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়।
দেশে ফিরে নিজের স্বপ্নের কথা জানালেন বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস

দেশে ফিরে নিজের স্বপ্নের কথা জানালেন বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস