, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ , ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


ইবিতে নোফেল ছাত্র কল্যানের পুনর্মিলনী ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা 

  • আপলোড সময় : ০৫-১০-২০২৩ ০৬:১৭:০২ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৫-১০-২০২৩ ০৬:১৭:০২ অপরাহ্ন
ইবিতে নোফেল ছাত্র কল্যানের পুনর্মিলনী ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা 
ইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) নোফেল (নোয়াখালী, ফেনী ও লক্ষীপুর) ছাত্র কল্যাণ ফোরামের পুনর্মিলনী ও কৃতি শিক্ষার্থী সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৫ অক্টোবর) সকাল ১০ টায় অনুষদ ভবনের ৪০১ নং কক্ষে এর আয়োজন করে সংগঠনটি।

অনুষ্ঠানে সংগঠনের সভাপতি আব্দুল্লাহ আল মাসুমের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা ও দা‘ওয়াহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. রহিম উল্যাহ। বিশেষ অতিথি ছিলেন সংগঠনের উপদেষ্টা ও আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. এ বি এম ফারুক এবং অনলাইনে যুক্ত ছিলেন উপদেষ্টা ও আল ফিকহ এন্ড লিগ্যাল স্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মাদ নাজিমুদ্দিন। এসময় সংগঠনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আজিজুল হক পিয়াস ও ইবি সাংবাদিক সমিতির দপ্তর সম্পাদক তাজমুল হক জায়িমসহ অর্ধ শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন।

অনুষ্ঠানে ২০২১-২২ ও ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের বরণ ও ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের বিদায়ী সম্মাননা স্মারক ক্রেস্ট প্রদান করা হয়। 

প্রধান অতিথির বক্তব্যে ড. রহিম উল্যাহ বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় হলো উন্মুক্ত জায়গায়। এখানে ভালো মন্দ সবকিছুই রয়েছে। এখানে তোমাকে তোমার অভিভাবক হিসেবে কাজ করতে হবে। নিজেকে সাজাতে হবে ও গঠন করতে হবে। তবে শুধু নিজের জন্য চিন্তা না করে দেশের জন্যও ভাবতে হবে। যারা নবীন ও প্রবীণ আছো তোমাদের পারস্পরিক সম্পর্ক আরও জোরদার করতে হবে। নবীনরা প্রবীণদের অনুসরণ করবে। প্রবীণ যারা আছো তোমরা নবীনদের নিজের ছোট ভাই-বোনের মতো দেখাশুনা করবে। তাদের সুবিধা অসুবিধায় পাশে থাকবে।”

তিনি আরও বলেন, “সঠিক মানুষ চিনতে শিখতে হবে। যদি অসৎ পথে চলে যাও দেশের জন্য বোঝা হয়ে থাকবা। এজন্য সময়ের দাম দিতে হবে। তাহলেই তুমি সফল হতে পারবে ও দেশের কল্যাণে কাজ করতে পারবে। আমি আশা করি তোমরা মেধার স্বাক্ষর রেখে এখন থেকে চলে যাবে।”
সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন ‍ড. মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া

সেনাকুঞ্জে কুশল বিনিময় করলেন ‍ড. মুহাম্মদ ইউনূস-খালেদা জিয়া