, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ , ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


দেশসেরা শিল্পীদের নিয়ে ইবিতে জাঁকজমকপূর্ণ কনসার্ট!

  • আপলোড সময় : ২১-০৯-২০২৩ ১১:০৬:৩৪ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২১-০৯-২০২৩ ১১:০৬:৩৪ পূর্বাহ্ন
দেশসেরা শিল্পীদের নিয়ে ইবিতে জাঁকজমকপূর্ণ কনসার্ট!
ইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) সাদ্দাম হোসেন হলের ২০১৬-১৭ ও ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের আবাসিক শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান 'অন্তিম উৎসব' উপলক্ষে জাঁকজমকপূর্ণ কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ক্রিকেট মাঠে এই কনসার্ট অনুষ্ঠিত হবে।

আয়োজকেরা জানান, সাদ্দাম হোসেন হলের উদ্যোগে আয়োজিত এই অন্তিম উৎসবে দুইদিনব্যাপী নানা কর্মসূচি গ্রহণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে কনসার্ট শুরু হবে। যা শেষ হবে রাত সাড়ে আটটার দিকে। কনসার্টে দেশের স্বনামধন্য পাঁচটি ব্যান্ডের (সোনার বাংলা সার্কাস, মাশা, দ্যা ভাইপারস, জেমস সম্রাট, ওয়েভ দ্যা ব্যান্ড) শিল্পীরা গান পরিবেশন করবেন। কনসার্টে প্রায় ৩ হাজার লোকের সমাগম হবে বলে জানিয়েছে আয়োজকেরা।

এদিকে অন্তিম উৎসব উপলক্ষ্যে আজ বুধবার হলে বিতর্ক প্রতিযোগিতা, বিদায়ী সংবর্ধনা ও প্রীতি ভোজের আয়োজন করা হয়েছে। পরে রাত সাড়ে আটটার দিকে আনপ্লাগড সেশনে কনসার্ট অনুষ্ঠিত হবে। ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধন ৩২ ব্যাচের ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আগত শিল্পীরা এখানে পারফর্ম করবেন।

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে সাদ্দাম হোসেন হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান বলেন, মূলত এটা আমাদের হলের ২০১৬-১৭ ও ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান। সেখানে আমরা তাদের বিদায় দিব। এই আয়োজন আমরা হলেই করেছি। কনসার্ট অনুষ্ঠানে পুলিশ প্রশাসন, প্রক্টরিয়াল বডি ও হল বডি সবাই সজাগ থাকবে। ভলান্টিয়ার বাহিনী ও রয়েছে। সকলের সার্বিক সহযোগিতায় আশা করি ভালো ভাবেই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে৷

অনুষ্ঠানকে ঘিরে নিরাপত্তা জোরদারের বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, আমরা হল কর্তৃপক্ষ, প্রক্টরিয়াল বডি, ইবি থানার ওসির সাথে যৌথভাবে সভা করেছি। এরপর গোয়েন্দা সংস্থা, এনএসআই'র সাথে কথা বলেছি। এছাড়া সার্বিক নিরাপত্তা বিধান করার জন্য দুই জেলার এসপি ও লোকাল দুই থানার ওসির কাছে চিঠি প্রেরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।
সর্বশেষ সংবাদ
‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’

‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’