, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ , ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


ফজরের নামাজ শেষে মাদ্রাসায় গজল শোনালেন নোবেল

  • আপলোড সময় : ২৪-০৮-২০২৩ ০৩:৫৭:০১ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৪-০৮-২০২৩ ০৩:৫৭:০১ অপরাহ্ন
ফজরের নামাজ শেষে মাদ্রাসায় গজল শোনালেন নোবেল ছবি: সংগৃহীত
‘সারেগামাপা’ খ্যাত গায়ক মাইনুল আহসান নোবেল। নিজের কাজের জন্য বরাবরই সমালোচনার তুঙ্গে থাকেন। তবে এবার নেতিবাচক নয় বরং ইতিবাচক প্রসঙ্গে ফের আলোচনায় এই কণ্ঠশিল্পী। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ আগস্ট) সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নোবেল নিজ ফেসবুক প্রোফাইলে কিছু ছবি ও ভিডিও আপলোড করেন।

এতে দেখা যায়, গোপালগঞ্জ শহরের ঐতিহ্যবাহী কোর্ট মসজিদ মাদরাসা ও এতিমখানার কয়েকজন শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বসে আড্ডা দিচ্ছেন তিনি। এসময় শিক্ষার্থীদের আবদারে তিনি তার গাওয়া মেহেরবান গানটি গেয়ে শোনান। তার গানের সঙ্গে কণ্ঠ মেলাচ্ছে মাদরাসার শিক্ষার্থীরা। এমন কয়েকটি ছবি ও ভিডিও পোস্ট করার পর থেকে নেটিজেনদের প্রশংসায় ভাসছেন নোবেল।

বৃহস্পতিবার সকালে এবিষয়ে গণমাধ্যমকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে নোবেল বলেন, ইসলামে আছে নামাজের উদ্দেশ্যে বাড়ানো প্রতিটি কদমে ৭০ নেকি। আমার বাসা থেকে কোর্ট মসজিদ মাদরাসা প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে। বাসা থেকে প্রায় দুই হাজার কদম ফেলে মাদরাসায় যেতে হয়। গভীর রাতে তাহাজ্জুদের নামাজ শেষে দেখি বৃষ্টি হচ্ছে। পরে বাসা থেকে ভিজতে ভিজতে ফজরের নামাজ আদায় করতে বের হই কোর্ট মসজিদ মাদরাসার উদ্দেশ্যে। বৃষ্টি হচ্ছে বলে আমি সঙ্গে পাঞ্জাবি আর পাজামা নিয়ে যাই। আমার পরনে ছিল লুঙ্গি এবং গেঞ্জি। ওইখানে পৌঁছে পোশাক বদলে নামাজ আদায়ের পর মসজিদের মুয়াজ্জিন আমাকে দেখে ডাক দিয়ে বসান।

মুয়াজ্জিন আমার বন্ধু হয়। ওই খানে বসে আড্ডা দেওয়ার সময় মাদরাসার শিক্ষার্থীরা পড়া বাদ দিয়ে ছুটে আসে। ‘পরে সবাই আমাকে একটি ইসলামিক গান গেয়ে শোনাতে বলেন। আমি বললাম আমিতো ইসলামিক গান একটি গেয়েছি। সেটা কি আপনাদের পছন্দ হবে। পরে তারা একসঙ্গে বলে উঠলো আপনি সেই গানটি গেয়ে শোনান।

এসময় আমি আমার গাওয়া মেহেরবান গানটি গেয়ে শোনাই। গানটি গাওয়ার সময় আমার সঙ্গে কণ্ঠ মিলিয়ে গান গেয়েছে সব শিক্ষার্থী। পরে সকাল ৭টার দিকে বাসায় চলে আসি।’
দেশে ফিরে নিজের স্বপ্নের কথা জানালেন বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস

দেশে ফিরে নিজের স্বপ্নের কথা জানালেন বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস