, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ , ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


এসএসসি ও সমমানে পাসের হার ৮০.৩৯

  • আপলোড সময় : ২৮-০৭-২০২৩ ১০:৫৪:২২ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৮-০৭-২০২৩ ১০:৫৪:২২ পূর্বাহ্ন
এসএসসি ও সমমানে পাসের হার ৮০.৩৯ ফাইল ছবি
চলতি বছর এসএসসি ও সমমান পরীক্ষায় ৮০.৩৯ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছেন। গত বছরের তুলনায় পাসের হার কমেছে ৭.০৫ শতাংশ। সেবছর পাসের হার ছিল ৮৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ। আজ  শুক্রবার (২৮ জুলাই) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিস সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

আজ  সকাল সাড়ে ১০টায় আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অন্যান্য বছর কর্মদিবসে ফল প্রকাশ করা হলেও এবার প্রথমবারের মতো সরকারি ছুটির দিন ফল প্রকাশ করেছে আন্তঃশিক্ষা বোর্ড। 

বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে ৯০ দশমিক ১৮ শতাংশ, ময়মনসিংহ ৮৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ, রাজশাহীতে ৮৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাসের  ৮৬ দশমিক ৩৫ শতাংশ ও মাদ্রাসা বোর্ডে ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে।

এর আগে আজ সকাল ৯টা নাগাদ গণভবনে শিক্ষামনন্ত্রী ডা. দীপু মনি ফলাফলের কপি প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন। পরে প্রধানমন্ত্রী তা আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেন।

বরিশাল শিক্ষা বোর্ডে ৯০ দশমিক ১৮ শতাংশ, ময়মনসিংহ ৮৫ দশমিক ৪৯ শতাংশ, রাজশাহীতে ৮৭ দশমিক ৮৯ শতাংশ, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে পাসের  ৮৬ দশমিক ৩৫ শতাংশ ও মাদ্রাসা বোর্ডে ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে।

ফল জানা যাবে যেভাবে

ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষার্থীরা ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইট https://eboardresults.com/v2/home প্রবেশ করে রোল ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দিয়ে রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করতে পারবে। এ ছাড়া এসএমএসের মাধ্যমেও ফল জানা যাবে। সে ক্ষেত্রে মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে SSC লিখে স্পেস দিয়ে ইংরেজিতে বোর্ডের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর দিতে হবে। এরপর আবারও স্পেস দিয়ে পরীক্ষার বছর লিখে 16222 নম্বরে পাঠাতে হবে। (উদাহরণ- SSC DHA ROLL YEAR)। ফিরতি মেসেজে ফল জানিয়ে দেওয়া হবে।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানভিত্তিক রেজাল্ট শিট পেতে বোর্ডের ওয়েবসাইট প্রবেশ করতে হবে। এরপর রেজাল্ট কর্নারে ক্লিক করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইআইআইএন (EIIN) এন্ট্রি করতে হবে। তাহলে ওই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের রেজাল্ট শিট ডাউনলোড করা যাবে।
 
সর্বশেষ সংবাদ
‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’

‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’