, সোমবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৪ , ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


সেই রাতের ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে কাঠগড়ায় ফুঁপিয়ে কাঁদলেন পরীমনি

  • আপলোড সময় : ২৪-০৭-২০২৩ ০৪:৪১:১১ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৪-০৭-২০২৩ ০৪:৪১:১১ অপরাহ্ন
সেই রাতের ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে কাঠগড়ায় ফুঁপিয়ে কাঁদলেন পরীমনি
এবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৯ এর এজলাসে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সাক্ষ্য দেওয়ার সময় ফুঁপিয়ে কাঁদলেন চিত্রনায়িকা পরীমণি। এ সময় পরীমণির সাক্ষ্যগ্রহণ হবে ক্যামেরা ট্রায়ালে হবে বলে জানান আদালত। সাভারের বোট ক্লাবে মারধর ও শ্লীলতাহানির অভিযোগে তার দায়ের করা মামলায় আজ সোমবার ২৪ জুলাই বেলা ১টা ১৫ মিনিট সাক্ষ্য দেওয়ার সময় ওই দিনের ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে একপর্যায়ে ফুঁপিয়ে কাঁদতে থাকেন পরীমণি।

এ সময় ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) শহীদ হোসেন বিচারকের উদ্দেশে বলেন, এই জনাকীর্ণ আদালতে পরীমণি হয়তো সেদিনকার ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ দিতে পারছেন না। আইনে এই ধরনের মামলায় ক্যামেরার ট্রায়ালের (রুদ্ধদ্বার এজলাসে বিচার) বিধান রয়েছে।

এ সময় বিচারক পরীমণি উদ্দেশে বলেন, ‘আপনি যদি মনে করেন, ক্যামেরা ট্রায়ালে সব ঘটনা খুলে বলবেন, তাহলে অবশ্যই মামলার বিচার ক্যামেরা ট্রায়ালে হবে। আপনার সাক্ষ্যগ্রহণকালে আপনার আইনজীবী ও আসামিপক্ষের আইনজীবী ছাড়া আর কেউ সেখানে থাকবেন না। আপনি কি ক্যামেরা ট্রায়ালে সাক্ষ্য দিতে চান?’ 

তখন পরীমণি বিচারকের উদ্দেশে বলেন, ‘মাননীয় আদালত, সেদিনকার ঘটনা মনে পড়লে আমি আজও ট্রমাটাইজ (মানসিক আঘাতগ্রস্ত) হয়ে যাই...।’ এ কথা বলে আবার কাঁদতে থাকেন পরীমণি। তখন তার আইনজীবী মুজিবর রহমান বলেন, ‘মাননীয় আদালত, পরীমণি ক্যামেরা ট্রায়ালে সব ঘটনা খুলে বলবেন।’

পরীমণিও বলেন, ‘মাননীয় আদালত, ক্যামেরা ট্রায়ালে আমি সাক্ষ্য দেব।’ আদালত তখন পরীমণিকে বলেন, ‘ক্যামেরা ট্রায়ালে বিচার হবে।’ আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর মামলার পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ ধার্য করে এজলাস ত্যাগ করেন বিচারক।

এ সময় কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায়ী নাসির ইউ মাহমুদ ও তুহিন সিদ্দিকী। মামলার অপর আসামি শাহ শহিদুল আলমের পক্ষে তার আইনজীবী আদালতে ছিলেন। শহিদুল আদালতে আসতে না পারায় তার পক্ষে সময় চাওয়া হয়।
বাংলাদেশ নিয়ে ভারতে বাড়াবাড়ি হচ্ছে: পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রী

বাংলাদেশ নিয়ে ভারতে বাড়াবাড়ি হচ্ছে: পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রী