, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ , ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


পেরুকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিল আর্জেন্টিনা

  • আপলোড সময় : ১৫-০৭-২০২৩ ০৯:৩৩:৪৭ পূর্বাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১৫-০৭-২০২৩ ০৯:৩৬:১৮ পূর্বাহ্ন
পেরুকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিল আর্জেন্টিনা
এবার দরজায় কড়া নাড়ছে নারী ফুটবল বিশ্বকাপ। আর মাত্র কয়েক দিন, তারপরই অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে বসতে যাওয়া টুর্নামেন্টটির পর্দা উঠবে। আগামী ২০ জুলাই থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত চলবে নারী ফুটবল বিশ্বকাপের নবম আসর। আসন্ন এই বিশ্বকাপকে সামনে রেখে অনুশীলন চালিয়ে যাচ্ছে আর্জেন্টিনা নারী ফুটবল দল।

বিশ্বকাপের আগে নিজেদের সর্বশেষ প্রীতি ম্যাচে শনিবার (১৫ জুলাই) বাংলাদেশ সময় ভোর সাড়ে পাঁচটায় পেরুর মুখোমুখি হয় লিওনেল মেসি ও ডি মারিয়াদের দেশের মেয়েরা। ম্যাচটিতে পেরুকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে আর্জেন্টিনার মেয়েরা। মারিয়ানা ল্যারোকুয়েট, এস্তেফানিয়া বানিনি, ইয়ামিলা রদ্রিগেজ এবং ক্যামিলা গোমেজ আরেস প্রত্যেকে একটি করে গোল করেন। 

ম্যাচের ১৭তম মিনিটেই এগিয়ে যায় আর্জেন্টিনা। প্রথম গোলটি করেন মারিয়ানা। বিরতির ঠিক আগে ৪৩ মিনিটের মাথায় গোল ব্যবধান দিগুণ করেন বানিনি। ২-০ তে এগিয়ে থেকে প্রথামর্ধ শেষ করে আর্জেন্টিনা। বিরতির পর পেরুর মেয়েদের উপর আরও চাপ তৈরি করে আর্জেন্টিনার মেয়েরা। একের পর এক আক্রমণ চালাতে থাকে। ৬১ তম মিনিটে  ইয়ামিলার গোলে ৩-১ তে এগিয়ে যায় তারা।

শেষ দিকে ম্যাচের অতিরিক্ত মিনিটে ক্যামিলার গোলে আর্জেন্টিনার এক হালি পূর্ণ হয়। বিশ্বকাপের আগে এই জয় আর্জেন্টিনার মেয়েদের জন্য আত্মবিশ্বাসের কারণ হয়ে উঠবে। শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে ২৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতা সম্পন্ন আর্জেন্টিনার সান নিকোলাস স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয় ম্যাচটি। আর্জেন্টিনার একমাত্র এবং সর্বপ্রথম শতভাগ এলইডি টেকনোলজি সম্পন্ন স্টেডিয়াম এটি। 
 
উল্লেখ্য, আসন্ন নারী বিশ্বকাপে জি গ্রুপে রয়েছে আর্জেন্টিনা, যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে রয়েছে ইতালি, সুইডেন এবং দক্ষিণ আফ্রিকা। গ্রুপ পর্বের তিনটি ম্যাচের দুইটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে জুলাইয়ে। নিজেদের প্রথম ম্যাচে ২৪ জুলাই ইতালি নারী দলের বিপক্ষে লড়বে আর্জেন্টিনার মেয়েরা আর ২৭ জুলাই আর্জেন্টিনার প্রতিপক্ষ দক্ষিণ আফ্রিকা। আর্জেন্টিনা গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে সুইডেনের বিপক্ষে লড়বে ২ আগস্ট। 
সর্বশেষ সংবাদ
‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’

‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’