এবার কোনোভাবেই পতন থামছে না পুঁজিবাজারের। চলতি সপ্তাহে ৫ কার্যদিবস ডিএসইর প্রধান সূচক কমেছে ৯১ পয়েন্ট। এসময় বিনিয়োগকারীরা বাজার মূলধন হারিয়েছে ১১ হাজার কোটি টাকা। চট্টগ্রাম শেয়ারবাজারে সার্বিক সূচক কমেছে ৬০ পয়েন্টের বেশি। বৃহস্পতিবার লেনদেনের শুরুতে ইতিবাচক ছিল ঢাকার স্টকের সূচক।
প্রথম ১০ মিনিটেই প্রধান সূচক বাড়ে ১৩ পয়েন্ট। এরপর শুরু হয় সূচকের পতন। দিনশেষে ডিএসইএক্স সূচক কমেছে ১৯ দশমিক শূন্য ছয় পয়েন্ট। অবস্থান করছে ৫ হাজার ১০৫ পয়েন্টে। এক সপ্তাহে সূচক হারিয়েছে ৯১ পয়েন্ট। সূচক কমলেও ডিএসইতে এদিন কিছুটা বেড়েছে লেনদেন। মোট লেনদেন হয়েছে ৩৫১ কোটি ৫৯ লাখ টাকার শেয়ার। আগের দিনের চেয়ে লেনদেন বেড়েছে ৪৭ কোটি ৩৬ লাখ টাকা।
হাতবদলে অংশ নেওয়া ৩৯৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের মধ্যে দর কমেছে প্রায় ৫০ ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার। এর মধ্যে দর বেড়েছে ১০৫টি, কমেছে ১৯৮ টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯১ টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার দর। সবচেয়ে বেশি লেনদেন হওয়া প্রতিষ্ঠানের তালিকায় প্রথম ওরিয়ন ইনফিউশন, দ্বিতীয় সায়হাম কটন, তৃতীয় অবস্থানে লাভেলো।
এদিকে শতাংশের দিক থেকে দর বৃদ্ধির তালিকায় প্রথম অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন, আগের দিনের চেয়ে দাম বেড়েছে ১ টাকা ৩০ পয়সা, দ্বিতীয় ওরিয়ন ইনফিউশন, তৃতীয় অবস্থানে আমরা টেকনোলজি। অন্যদিকে, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে সার্বিক সূচক কমেছে ৬০ দশমিক চার চার পয়েন্ট। লেনদেন ৪ কোটি ২৭ লাখ টাকার শেয়ার।