, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ , ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


স্বৈরাচার পতনের একমাস পূর্তিতে ছাত্র-জনতার ‘শহীদি মার্চ’ শুরু

  • আপলোড সময় : ০৫-০৯-২০২৪ ০৫:১৫:৩৮ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ০৫-০৯-২০২৪ ০৫:১৫:৩৮ অপরাহ্ন
স্বৈরাচার পতনের একমাস পূর্তিতে ছাত্র-জনতার ‘শহীদি মার্চ’ শুরু
এবার ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ‘স্বৈরাচারী’ শেখ হাসিনার পতনের এক মাস পূর্তিতে শহীদদের স্মরণে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আয়োজনে ছাত্র-জনতার ‘শহীদি মার্চ’ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে শহীদি মার্চের পদযাত্রা শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। এতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ ঢাকার বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, কারিগরি, মাদরাসা ও স্কুলের শিক্ষার্থী ও সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করেন৷ 

এদিকে মার্চটি বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজু ভাস্কর্য থেকে শুরু হয়ে নীলক্ষেত-সায়েন্সল্যাব-কলাবাগান-সংসদ ভবন-ফার্মগেইট- কারওয়ান বাজার-শাহবাগ-রাজু ভাস্কর্য হয়ে শহীদ মিনারে সমাবেশের মাধ্যমে সমাপ্ত হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে বিভিন্ন স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দলবেঁধে রাজু ভাস্কর্যের সামনে এসে জড়ো হন। পরে সেখান থেকে বিশাল মিছিল নিয়ে শহীদি মার্চ শুরু হয়৷

এ সময় শিক্ষার্থীরা ‘সফল হোক সফল হোক, শহীদি মার্চ সফল হোক’, ‘শহীদদের কারণে, ভয় করি না মরণে’, আবু সাঈদ/শহীদের রক্ত, বৃথা যেত৩ দেবো না’, ‘আজকের এই দিনে আবু সাঈদ/শহীদদের মনে পড়ে’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।

বক্তারা বলেন, ঠিক এক মাস আগে আমরা স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পতন ঘটিয়ে স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছিলাম৷ এই স্বাধীনতার বিনিময়ে আমাদের হাজারো ছাত্র-জনতাকে জীবন দিতে হয়েছিল। হাজার হাজার শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনতা আহত হন। অনেকে পঙ্গুত্ব বরণ করেন, অনেকে এখনো হাসপাতালের বেডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। আমরা সেসব শহীদ ও আহতদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করি আমাদের স্বাধীন দেশ উপহার দেওয়া জন্য। 

তারা বলেন, আজকে স্বাধীনতার এক মাস হয়ে গেলেও ভারতে বসে শেখ হাসিনা আমাদের দেশকে অস্থিতিশীল করতে পাঁয়তারা করে যাচ্ছেন। ভারতও আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। আমরা ভারতকে হুঁশিয়ারি করে দিয়ে বলতে চাই, আপনারা যদি আমাদের দেশের আরেকজন মানুষ হত্যা করেন তাহলে ছাত্র-জনতা আপনাদের হিসাব নেবে।
সর্বশেষ সংবাদ
‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’

‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’