এবার সাত দিনের মাথায় ফের ফোর–জি নেটওয়ার্ক ফের বন্ধ করা হয়েছে। আজ রবিবার দুপুর ১২টার পর সরকারি একটি সংস্থার নির্দেশে ফোর–জি সেবা বন্ধ করা হয়। শনিবার সংস্থাটি বলেছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত ফোর–জি নেটওয়ার্ক বন্ধ থাকবে। ফোর–জি বন্ধ থাকলে মোবাইল ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায় না। তখন শুধু টু–জির মাধ্যমে কথা বলা যায়।
এদিকে কোটা সংস্কার আন্দোলনের এক পর্যায়ে ১৭ জুলাই রাত থেকে মোবাইল ইন্টারনেট এবং ১৮ জুলাই রাতে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট বন্ধ হয়ে যায়। পাঁচ দিন পর ২৩ জুলাই ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগ সীমিত পরিসরে ফেরে। ১০ দিন পর ২৮ জুলাই মোবাইল ইন্টারনেট চালু হয়।
কিন্তু বন্ধ ছিল মেটার প্ল্যাটফর্ম ফেসবুক, মেসেঞ্জার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ইনস্টাগ্রাম। এ ছাড়া টিকটকও বন্ধ রাখা হয়। অন্যদিকে ব্রডব্যান্ড সংযোগে ইউটিউব চালু থাকলেও মোবাইল ডেটায় তা বন্ধ ছিল। গত ৩১ জুলাই ফেসবুকও চালু করা হয়েছিল।
এক দফা দাবিতে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এ অসহযোগ আন্দোলনে রাজধানীর শাহবাগসহ কয়েক জায়গায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এছাড়াও মুন্সিগঞ্জে সংঘর্ষে ২ জন নিহত হয়েছেন।
এ অবস্থায় মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকারি একটি সংস্থা। এছাড়াও ফেসবুক ও হোয়াটসঅ্যাপও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।