, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ , ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


ইন্টারনেট বন্ধে দেশের ই-কমার্স খাতে ক্ষতি এক হাজার ৪০০ কোটি টাকা

  • আপলোড সময় : ৩১-০৭-২০২৪ ০৭:০৩:২৪ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ৩১-০৭-২০২৪ ০৭:০৩:২৪ অপরাহ্ন
ইন্টারনেট বন্ধে দেশের ই-কমার্স খাতে ক্ষতি এক হাজার ৪০০ কোটি টাকা
এবার ইন্টারনেট ও ফেসবুক বন্ধ রাখায় ই-কমার্স খাতে এক হাজার ৪০০ কোটি টাকা ক্ষতি হয়েছে। আজ বুধবার (৩১ জুলাই) বিকেলে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সভাপতি শমী কায়সার এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, সারাদেশে ইন্টারনেট শাটডাউন, ধীরগতি এবং ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বন্ধ থাকার কারণে ব্যবসা-বাণিজ্যের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। এরমধ্যে ই-কমার্স ব্যবসায়ীরা বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।

শমী কায়সার বলেন, ই-কমার্স খাতে গত ১২ দিনে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১ হাজার ৭০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। যেখানে প্রথম ১০ দিনেই ক্ষতি হয়েছে ১ হাজার ৪০০ কোটি টাকা। তিনি বলেন, বাংলাদেশে ২০ লাখ উদ্যোক্তা ইন্টারনেটের ওপর নির্ভরশীল। শুধু ফেসবুকভিত্তিক উদ্যোক্তা রয়েছেন ৫ লাখেরও বেশি। তারাই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন।

ই-ক্যাবের সভাপতি বলেন, ইন্টারনেট চালুর পর ৫ শতাংশের মতো ব্যবসা চালু হলেও এটা কবে নাগাদ স্বাভাবিক হবে, তা আমরা জানি না। তাই তাদের ঘুরে দাড়ানোর জন্যে সরকারের কাছে আমরা স্বল্প সুদে ও বিনা জামানতে ঋণ দেওয়ার অনুরোধ করছি। এ সময় বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরেন শমী কায়সার। সেগুলো হলো-

১. ইন্টারনেট সেবা নিরবচ্ছিন্ন করে দেওয়া।

২. আর কখনও ফেসবুক ও ইন্টারনেট যেন এভাবে বন্ধ না হয়।

৩. ঋণ পরিশোধে যেন ৬ মাস সময় দেওয়া হয়।

৪. আন্তর্জাতিকভাবে ইতিবাচক ব্রান্ডিং করতে হবে।

৫. নূন্যতম পরিমাণ বিনাজামানতে ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে।

৬. এক মাসের জন্যে বিজ্ঞাপনের টাকা মেটাকে যারা পরিশোধ করেছেন, সেই টাকা যেন ফুল কেটে না নেওয়া হয় মেটার সঙ্গে সে বিষয়ে যোযোগাযোগ করতে হবে।

৭. বিজ্ঞাপনে ১৫ শতাংশ যে ভ্যাট সেটি প্রত্যাহার করতে হবে এবং উদ্যোক্তাদের ট্রেড লাইসেন্সের নবায়ন ফি মওকুফ করতে হবে। 
দেশে ফিরে নিজের স্বপ্নের কথা জানালেন বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস

দেশে ফিরে নিজের স্বপ্নের কথা জানালেন বিশ্বজয়ী হাফেজ আনাস