, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪ , ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


জিরার দাম কেজিতে কমল ৪০০ টাকা

  • আপলোড সময় : ১২-০২-২০২৪ ০৫:৪৬:৫৫ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ১২-০২-২০২৪ ০৫:৪৬:৫৫ অপরাহ্ন
জিরার দাম কেজিতে কমল ৪০০ টাকা
এবার দিনাজপুর জেলার হিলি স্থলবন্দর বাজারে জিরার দাম কেজিতে ৪০০ টাকা কমেছে। ১ হাজার ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হওয়া জিরা বর্তমানে ৭২০ টাকায় কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এদিকে দিনাজপুর হিলি স্থলবন্দর আমদানি রপ্তানিকারক এসোসিয়েশনের সভাপতি হারুনুর রশিদ হারুন জানান, চলতি বছর ফেব্রুয়ারি মাসে সরকার মসলা আমদানির অনুমতি দেওয়ায়, মসলা ব্যবসায়ীরা ভারত থেকে জিরা আমদানির কারণে দাম কমে গেছে।

তিনি জানান, চলতি বছর ভারতে জিরার ফলন ভালো এবং আমদানি বেশি হওয়ায় দাম কমে গেছে। গত দুই মাসে পর্যায়ক্রমে জিরার দাম কমেছে কেজি প্রতি ৪০০ টাকা।

আজ সোমবার সকালে হিলি স্থলবন্দর বাজার ঘুরে জানা যায়, গতবছর ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি হিসেবে প্রতি কেজি জিরা বিক্রি হয়েছে। ভারতে জিরার ফলন কম এবং আমদানি কমের অজুহাতে দাম বাড়তে থাকে। সর্বশেষ বিক্রি হচ্ছিল ১ হাজার ১২০ টাকা কেজি দরে।

এদিকে হিলি স্থলবন্দর বাজারে ব্যবসায়ী শহিদুল ইসলাম জানান, গত দুদিন থেকে ভারতীয় আমদানিকৃত কাকা জিরা ৭২০ টাকা, বাবা জিরা ৭২০ টাকা, মধু জিরা ৭২০ টাকা, অমরিত জিরা ৭২০ টাকা, সোনা জিরা ৭৩০ টাকা ও ডিবিগোল্ড জিরা ৭৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে বলে জানিয়েছে বাসস।

দাম কমে যাওয়ায় খুশি সাধারণ ক্রেতারা। মসলা কিনতে আসা আব্দুল খালেক বাসসকে বলেন, ‘এক বছর ধরে জিরার দাম আকাশছোঁয়া। ১০০ গ্রাম জিরা ৪০ টাকা দিয়ে কিনেছিলাম। সেই জিরা কিনতে হয়েছিল ১০০ টাকায়। বর্তমানে দাম অনেকটা কমে গেছে।’ 

এদিকে হিলি স্থলবন্দর কাস্টমস বিভাগের যুগ্ম-কমিশনার মোহাম্মদ বায়জিদ হোসেন বলেন, ‘আগামী রমজান মাসের বাজার দর নিয়ন্ত্রণের প্রক্রিয়ায় মসলার বাজার দর জনসাধারণ ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে রাখতে ব্যবসায়ী ও কাস্টমস বিভাগ যৌথ প্রচেষ্টা চালিয়ে জিরার মুল্যসহ অন্যান্য মসলার বাজারদর নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা সফলভাবে চালিয়ে যাচ্ছি। আশা করছি এই সফলতা অর্জিত হবে।’
কোটা নিয়ে আপিল বিভাগের শুনানি রবিবার, বিশেষ চেম্বার আদালতের আদেশ

কোটা নিয়ে আপিল বিভাগের শুনানি রবিবার, বিশেষ চেম্বার আদালতের আদেশ