, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ , ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মেসিদের এশিয়া সফরসূচি প্রকাশ করল আর্জেন্টিনা

  • আপলোড সময় : ২২-০৫-২০২৩ ০২:৫৮:০৬ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২২-০৫-২০২৩ ০২:৫৮:০৬ অপরাহ্ন
বিশ্বচ্যাম্পিয়ন মেসিদের এশিয়া সফরসূচি প্রকাশ করল আর্জেন্টিনা
অবশেষে কাতারে দীর্ঘ ৩৬ বছর পর বিশ্বকাপের শিরোপা উঁচিয়ে ধরে আর্জেন্টিনা। আগামী জুন মাসের ফিফা উইন্ডোতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়ে লিওনেল মেসিরা এশিয়া সফরে আসার কথা আগেই জানিয়েছিল। এবার এই সফরের সূচি চূড়ান্ত করল তিন বারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। আজ সোমবার ২২ মে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে এক টুইটবার্তায় মেসিদের এশিয়া সফরসূচি প্রকাশ করেছে আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (এএফএ)।

আগামী ১৫ ও ১৯ জুন অস্ট্রেলিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার বিপক্ষে দুটি প্রীতি ম্যাচ খেলবে ফিফা র‍্যাংকিংয়ের শীর্ষে থাকা দলটি। মরুর বুকে বিশ্বকাপ জয়ের পর সর্বশেষ ঘরের মাঠে দুটি প্রীতি ম্যাচেও জয়ের ধারা অব্যাহত রেখেছে লিওনেল স্ক্যালোনির শিষ্যরা। পানামার বিপক্ষে ২-০ গোলে জয়ের পর কুরাসাওকে ৭ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে আর্জেন্টিনা। এবার জুনে এশিয়া ট্যুরে আসছে মেসির আর্জেন্টিনা।

আগামী ১৫ জুন চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ খেলবে আর্জেন্টিনা। এর আগে কাতার বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় এই দুই দল মুখোমুখি হয়েছিল। যেখানে ২-১ গোলে জয় পেয়েছিল লে আলবিসেলেস্তেরা। এছাড়া আগামী ১৯ জুন সফরের দ্বিতীয় তথা সর্বশেষ ম্যাচে স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়ার মুখোমুখি হবে তারা।

এদিকে লিওনেল মেসিদের চীনা মুল্লুকে নিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যাপক অর্থ লগ্নির দাবি করা হচ্ছে। এছাড়া চলমান অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপের আসর ইন্দোনেশিয়া থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে আর্জেন্টিনায়। এবার সেই ইন্দোনেশিয়া সফরেই যাচ্ছে মেসিরা। ধারণা করা হচ্ছে, বিশ্বকাপের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে হয়তো মেসিদের ম্যাচ আয়োজন করতে যাচ্ছে তারা।

গত ২০২৬ বিশ্বকাপ যৌথভাবে আয়োজন করবে যুক্তরাষ্ট্র, মেক্সিকো ও কানাডা। তার আগে কোয়ালিফায়ার রাউন্ডে অঞ্চলভিত্তিক লড়বে দলগুলো। চলতি বছরই শুরু হচ্ছে লাতিন আমেরিকার কনমেবল অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব। আগামী সেপ্টেম্বরে ঘরের মাঠ মনুমেন্তালে ইকুয়েডরের বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে ২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পাওয়ার অভিযাত্রা শুরু করবে আর্জেন্টিনা।
সর্বশেষ সংবাদ
‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’

‘গণহত্যার জন্য যাদের অনুশোচনা নেই, তারা রাজনীতি করারও অধিকার হারিয়েছে’